কসবা প্রতিনিধি : ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় পুলিশকে মারধোরের মামলায় কসবা পৌরসভার ৪ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর নুরুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গত বুধবাব সন্ধায় তারঁ নির্বাচনী এলাকার আড়াইবাড়ী কদমতলী থেকে গ্রেপ্তার করে। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে ৭ দিনের রিমান্ড চেয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিচারিক হাকিমের আদালতে পাঠিয়েছে পুলিশ। আদালত তাকে জেল হাজতে প্রেরণ করেন। তবে জামায়াত ইসলামের নেতারা দাবী করছেন; গ্রেপ্তার হওয়া কাউন্সিলর নুরুল ইসলাম জামায়াত ইসলামের সাথে জড়িত নয়। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে; যুদ্ধাপরাদীর মামলায় দেলোয়ার হোসেন সাঈদীর ফাঁসীর রায়কে কেন্ত্র করে গত ২৮ ফেব্রুয়ারি জামায়াত শিবিরের হামলায় এস.আই মোরশেদ আলমসহ ৬জন পুলিশ আহত হয়েছে। ওই দিনই কসবা থানার উপ-পরিদর্শক (এস.আই) মজিবুর রহমান বাদী হয়ে ৩২ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত ৭/৮শ জনকে আসামী করে কসবা থানায় মামলা দায়ের করেছে। ওই মামলায় সন্দেহাতিত ভাবে নুরুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা কসবা থানার উপ-পরিদর্শক (এস.আই) সুমন কুমার আদিত্য বলেন; গ্রেপ্তার হওয়া কাউন্সিলর নুরুল ইসলাম জামায়াত শিবিরের অর্থ জোগান দাতা। গত ২৮ ফেব্রুয়ারি জামায়াত শিবিরের হামলায় এস.আই মোরশেদ আলমসহ ৬জন পুলিশ আহত হয়েছে। ওই মামলায় নুরুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ৭ দিনের রিমান্ড চেয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিচারিক হাকিমের আদালতে পাঠানো হয়েছে। আদালত তাকে জেল হাজতে প্রেরণ করেন। তিনি বলেন; রিমান্ডের বিষয়ে আগামী ১ এপ্রিল শুনানী হওয়ার কথা রয়েছে।
Discussion about this post