Sunday, May 11, 2025
banglarbarta.com
  • Home
  • শীর্ষ সংবাদ
  • দেশ
    • সারাদেশ
      • ব্রাহ্মণবাড়িয়া
  • বিশ্ব
  • প্রবাস
    • কুয়েত
    • দূতাবাস
  • প্রযুক্তি
  • বিনোদন
  • ভিন্ন খবর
  • শোক সংবাদ
  • সাহিত্য
    • কবিতা
    • গল্প
  • ভিডিও
  • English
No Result
View All Result
  • Home
  • শীর্ষ সংবাদ
  • দেশ
    • সারাদেশ
      • ব্রাহ্মণবাড়িয়া
  • বিশ্ব
  • প্রবাস
    • কুয়েত
    • দূতাবাস
  • প্রযুক্তি
  • বিনোদন
  • ভিন্ন খবর
  • শোক সংবাদ
  • সাহিত্য
    • কবিতা
    • গল্প
  • ভিডিও
  • English
No Result
View All Result
banglarbarta.com
No Result
View All Result
Home বিনোদন

গর্ভাবস্থায় ভাল ভাল বই পড়া উচিত

banglarbarta.com by banglarbarta.com
September 5, 2017
in বিনোদন
0
0
SHARES
973
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter

এই প্রথম বার মা হচ্ছেন তো? প্রস্তুত হয়ে উঠুন মা হতে। আর তাই প্রথমেই যে কাজটি করুন, তা হচ্ছে, হাতে তুলে নিন বই। মুরব্বিরা কিন্তু বলেন, গর্ভাবস্থায় ভাল ভাল বই পড়া উচিত। গর্ভের শিশুর মস্তিষ্কের ধার আর স্বভাবের উৎকর্ষ তৈরিতে মায়ের ভাল বই পড়তে হয়।

বুঝতেই পারছেন, যে শিশু আপনার গর্ভে, তাকে পাঠক হিসেবে গড়ে তোলার কাজটি শুরু করে ফেলেছেন আপনি। আর কে না জানে, শিশুর জন্য সত্যিকারের উপহার তো এটাই। মাতৃদুগ্ধের মতো মায়ের বই পড়ার অভ্যেস শিশুকে গড়ে তুলতে সাহায্য করে। কাজটি কঠিন নয় মোটেও। আগে বই পড়তেন কি পড়তেন না, ভুলে যান। মা হচ্ছেন বলেই পাঠক হয়ে যান। শুরু করুন পড়া। পাঠক সন্তান চাইলে মা’কেও পাঠক হতে হবে। আর তাই বই পড়ার সময়-সুযোগ বের করে নিতে পারতে হবে। সন্তানের জন্য বই পড়ুন, নিজের জন্যও পড়ুন। কঠিন কঠিন বই পড়ুন, শিশুতোষ বই পড়ুন। শিশু জন্মের পর তাকে মজার মজার বই পড়ে শোনাতে হবে তো। নবজাতক শিশুকেও গল্প পড়ে শোনানো ওর জন্য খুব উপকারী। ও কতটা মজা পাচ্ছে, তা আপনি বুঝতে পারছেন না। ক্ষতি নেই। মজা না পেলেও ও তো আর আপনাকে কিছু বলছে না। তবে শব্দ শুনে শুনে এগুলোর ভেতর সংযোগ খুঁজতে ব্যস্ত হতে শিখছে ওর খুদে মস্তিষ্ক, তাতে ওর বুদ্ধির ব্যায়াম হয়ে যাচ্ছে।

‘স্কুলের পড়া তৈরি করতে অহেতুক চাপ দিয়ে শিশুকে মানসিক অত্যাচার করবেন না।’

আর তাই, প্রতি দিন নিয়ম করে পড়ুন। জোরে জোরে শব্দ করে পড়ুন। সিদ্দিকা কবীরের রান্নার বই হলেও জোরে পড়ুন। সন্তান লালপালনের বইটাও। আপনার গলার স্বরের ওঠানামা, ভাষার কারুকাজ আর শব্দগুলোর নাচুনি ওকে ভাবতে শেখায়। গবেষকরা দেখেছেন, অনেক গুলো শব্দ উচ্চারিত হওয়া শিশুর ভাষা উন্নয়নে আর লেখাপড়া শেখার কাজে সরাসরি ভূমিকা রাখতে সক্ষম। তবে, এই শব্দগুলো উচ্চারিত হতে হবে শিশুর দিকে মনোযোগ দিয়ে, শিশুর চোখের দিকে তাকিয়ে, ওর সাথে ভাব বিনিময় করে। আর তাই টেলিভিশনের বা রেডিওর শব্দ ওর কোন কাজে আসে না।

অনুভূতিকে কাজে লাগান। শিশু যখন বুঝে ফেলবে, পড়া খুব মজার একটা কাজ, তখন ওর ইন্দ্রিয়গুলোকে কাজে লাগাতে শেখান। বইয়ের গন্ধ ওর নাকে যাক্, বইয়ের পাতায় রঙবেরঙের ছবি থাকুক, বইকে ও কথা বলতে শুনুক (বাবামায়ের কণ্ঠে)। শিশুকে কি পড়ছেন, তাতে মনোযোগী করতে কোন চালাকি নয়। নিজের আবেগ মিশিয়ে পড়ুন। কারবালার কাহিনী সংবাদপাঠিকার মতো গলায় শুনলে শিশু কিন্তু আবেগ প্রকাশের ধরন নিয়ে ভুল তথ্য পাবে। আপনার পড়া কাজলা দিদির কথা শুনে ও যেন সারা জীবন কাজলা দিদিকে মনে রাখে। আর শিশু যখন কথা বলতে শিখে ফেলে, তখন আপনার কাছে বইয়ের পড়া শুনে ওর নানান কথা, নানান প্রশ্ন করতে ইচ্ছে করবে। থামিয়ে দেবেন তো মহাভুল করলেন। এই কেবল কথা বলতে শেখা শিশুর জন্যই হাট্টিমাটিম মার্কা ননসেন্স শব্দের কবিতা-ছড়া-গল্প লেখা হয়। কেননা, এগুলো ওরা সহজে উচ্চারণ করতে পারে।

শিশু যে কোন রকমের শব্দই করুক না কেন, তার জবাব দিন। মুখের শব্দ ছাড়া চোখেও কথা হয়, তারও জবাব দিন। এই তো শুরু হ’ল প্যারেন্ট-চাইল্ড বুক ক্লাব।

হাঁটি হাঁটি পা পা করে ঘুরে বেড়ান ব্যস্ত শিশুটি আপনার পড়া বই থেকেই ওর বুদ্ধি বাড়াচ্ছে। ওর সামাজিক আর আবেগময় বৃদ্ধি ঘটছে। নিত্য নতুন শব্দ শিখছে বই থেকে। বাক্যের সাথে ছবির মিল খুঁজে পেয়ে ওর খুব আনন্দ হচ্ছে। বইয়ের সাথে ওর যদি ইতিবাচক ঘনিষ্ঠতা গড়ে ওঠে, তবে তার প্রভাব থাকবে গোটা জীবন।

Bisk Club
মনে রাখবেন, বই কেবল রাতের ঘুমের সময় বিছানায় টেনে নিয়ে পড়াবেন, তা কিন্তু নয়। সারা দিনই নানান উপলক্ষ্যে ঘটতে পারে বই নিয়ে আপনার আর আপনার শিশুর ভাব বিনিময়। পুরো বাড়িতে বই পড়ার আবহ তৈরি করেছেন তো? সেই আবহের মাঝে বই পড়ার জন্য চাপাচাপি থাকবে না। থাকবে কেবল আনন্দ। ‘চল আমরা খেলি’ বলতে সে যেমন নেচে ওঠে, ‘চল আমরা পড়ি’ বললেও নাচের তালে যেন ছন্দপতন ঘটে না। এ আপনার চ্যালেঞ্জ।

পাঠকের টেস্ট আছে, বই ভাল কি মন্দ, তার স্বাদ শিশু টের পায় আপনার আচরণে। এই টের পাওয়াটা জরুরি। বই নয় ভাল বই পড়তে হবে, সব বই সবার কাছে সমান ভাল নাও লাগতে পারে, মানতেই হবে। রবীন্দ্রনাথের বই আমার মনপ্রাণ হরণ করে নেয় আর আমার শিশুর কাছে তা খুব কঠিন লাগে বললে আমি যদি রেগে যাই, তাহলে চলবে না। ওর হয়তো পার্সি জ্যাকসন পছন্দের। কেন আপনি রবীন্দ্রনাথ পড়তে ভালবাসেন আর কেজন ও পার্সি জ্যাকসন, তা নিয়ে উপভোগ্য তর্ক চললে কী ভালই না হয়!

আপনি নিজেও যদি পার্সি জ্যাকসনে মেতে ওঠেন, ওর মন জয় করা কত সহজ হয়, বলুন তো? এরপর যদি সহজ ভাষায় রবীন্দ্রনাথের ‘ছুটি’ পড়ে শোনান আর ও কেঁদে বুক ভাসায় ফটিকের জন্য, তখন আপনি মনে মনে নিশ্চয়ই লাফিয়ে উঠবেন। এভাবে চলতে চলতে দেখবেন, ও একদিন ‘আমার ছেলেবেলা’ পড়ছে, আরও পরে ‘চাঁদের পাহাড়’, আর আপনি গেরিনোমাস স্টিলটন, ডায়েরি অব আ উইম্পি কিড পড়ে হা হা করে হাসছেন। নিজের পড়ার রুচির এই নব আবিষ্কার আপনাকে আনন্দ দিচ্ছে, তাই না? এই আনন্দে আপনার শিশুবেলার প্রিয় বইটা দিন না ওকে। দেখুন না, আপনার শিশুবেলার আনন্দ আর ওর আনন্দ কতটা মিলে যাচ্ছে।

তবে হ্যাঁ, ‘কী যে পড়িস ছাইপাশ’ বলে ওর পড়ার রুচিকে বিন্দুমাত্র আহত করা চলবে না। ওর কাছে রূপকথা ভালো লাগে, আপনি রূপকথাকে ‘ছাইপাশ’ বলে ওর ব্যক্তিত্বকে আহত করতে পারেন না। শিশুরা অত্যন্ত ভদ্র বলে বড়দের রুচিকে পাল্টা আক্রমন করে না। বাড়িতে একঘেঁয়ে ভাত-ডাল-কচু ভাজা রাঁধেন আর খেয়ে নেয়! ওর ভালবাসার খাবার রান্না করলে ও কতটা খুশি হয়, খাওয়া নিয়ে ঝামেলা করে না, দেখেছেন তো! বইয়ের ক্ষেত্রেও একই ব্যাপার। ধীরে ধীরে ওর রুচি সমৃদ্ধ করতে সাহায্য করুন, খাবারে নিত্য নতুন মেন্যু যোগ করুন। বই বাছাইয়েও বৈচিত্রের দিকে নজর দিন। রুচি বদলাতে বাধ্য করবেন না। এ কিন্তু মানবাধিকারের লঙ্ঘন!

আপনার ফাটা বাঁশের মতো কণ্ঠ বলে ভরসা পান না বই পড়ে শোনাতে? মায়ের হাসি, কণ্ঠ মায়ের হাতের রান্নার মতোই উপভোগ্য সন্তানের কাছে। কাজেই, আত্মবিশ্বাসী হোন। আন্তরিক আবেগের সাথে বই পড়ে শোনান। তবে এক পাতা পড়া শেষ হলে পরের পাতাটি যেন শিশুর কচি আঙ্গুলই উল্টে দেয়, এর জন্য ওকে উৎসাহিত করুন। খুদে পাঠকের মস্তিষ্ক আর হাতের আঙ্গুলের রিফ্লেক্স ঠিকঠাকভাবে হওয়ার ট্রেনিং এটি।

‘পড়ার মাঝখানে কথা বলো না’ বলবেন না। ‘এই পাতাটা পড়া শেষ করি আগে?’ এরকম বলে পড়া শেষ করুন। তারপর মনে করিয়ে দিন, ও কি বলতে চেয়েছিল। কোন্ শব্দ বা ছবির বিষয়ে ওর জিজ্ঞাসা, তা ওকে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিতে বলুন। তারপর জবাব দিন। ও যদি শব্দ দেখিয়ে দিতে শিখে যায়, তবে সেটা পড়ে শোনাতে বলুন। কিছু দিন পর শব্দ যে বাক্যের ভেতর আছে, তা পড়তে বলুন। ওর পড়া খুব ধীর? আপনি অধৈর্য হয়ে নিজেই পড়তে শুরু করবেন না। কোন বিষয়ে ওর ধারণা বা ব্যাখ্যা যত কাঁচা আর হাস্যকর হোক না কেন, সমালোচনা করবেন না। আলোচনা করুন। একটু একটু করে ওকে ভাবনার খোরাক দিন। ফলে ওর ধারণা পরিশীলিত হতে থাকবে।

কেউ বই পড়তে ভালবাসে মেঝেতে বসে দেয়ালে পিঠ ঠেকিয়ে। কেউ জানালার পাশে রাখা টেবিলে রেখে। আপনার শিশু বই পড়ার কোন্ ব্যক্তিগত জগত তৈরি করতে চাইছে, লক্ষ্য করুন। ওকে নির্বিঘ্নে সেই জগত তৈরি করতে দিন। বই পড়তে পড়তে কোন রাত একটু বেশি জেগে থাকলে মনে মনে আনন্দ করুন। ‘কাল স্কুল, সকালে উঠতে হবে’ বলে ওর মজাটা কেড়ে নেবেন না দয়া করে। এ বছর বেস্ট সেলার হয়েছে কোন্ কোন্ বই, সেগুলো কিনে ওকে উপহার দিতে পারেন। আপনিও পড়লেন। তারপর আলাপে মাতলেন ওর সাথে। ব্যাপারটা যেন সেলিব্রেটি টক কিসিমের কিছু। বেস্ট সেলার বইগুলো সম্বন্ধে জানতে পারা কী কম কথা!

শিশু একা একা পড়া শিখে যাওয়ার মহা আনন্দের সংবাদ সবাইকে ঘটা করে জানানো উচিত। ‘বড় হয়ে কি হতে চাও’ টাইপের ফালতু প্রশ্ন না করে আপনার শিশুকে ‘এখন তুমি কি বই পড়ছ?’ জাতীয় প্রশ্ন করুন, চেনাজানাদের করতে বলুন। অমুকের বাচ্চা হ্যারি পটার পড়ে ফেলেছে শুনে আপনার বাচ্চাকে বাধ্য করবেন না হ্যারি পটার পড়তে। ওর বয়সের উপযোগী কি না হ্যারি পটার, সেটাও আপনাকে দেখতে হবে। বড় হয়ে গেছে, এখনো কমিকস বই পড়ে ভেবে বিরক্তি দেখাবেন কেন? বড়ো হয়ে গেলে স্কুবি ডুবি ডু থেকে মজা পেতে নেই বুঝি? কম্পিউটার গেম নিয়ে লেখা বইও কিন্তু বই। বরং ছবির বই বা কমিকস থেকে ধীরে ধীরে মূল বইয়ে ওকে নিয়ে আসতে পারাটা আপনার কাজ।

নতুন পাঠকের জন্য ই-বুক নয়। হাতে ধরার যোগ্য গন্ধমাখা কাগজের বই শিশুর সাথে বইয়ের বন্ধুত্ব গড়ে দেয়, এটা গবেষকদের বক্তব্য। তবে পড়া বইয়ের চলচ্চিত্ররূপ দেখতে ওকে উৎসাহিত করুন। এতে পাঠকের ভেতর গর্ব তৈরি হয়। ‘আমি তো জানিই এখন কী ঘটবে’ বলতে ওর খুব আনন্দ হয়। প্রতি দিন বই পড়তে হয়, নইলে বই পড়ার অভ্যেস দাঁড়ায় না। আপনি এই অভ্যেস আয়ত্ত করে ফেলুন। আপনার পরিবারের অন্য সদস্যরাও। আর তখন শিশুর কাছে এটাই স্বাভাবিক ব্যাপার হয়ে যাবে যে প্রতি দিনই বই পড়ার দিন। ডাক্তারের চেম্বারে অপেক্ষা করছেন ওকে নিয়ে, বই পড়ুন। ও শিখে নিক্, অপেক্ষার সময় খামাখা পা দুলিয়ে দুলিয়ে হাই না ছেড়ে বই পড়া স্মার্টনেস। বন্ধুর জন্মদিনে ওর হাত দিয়ে সুন্দর মোড়কে ঢাকা বই উপহার দিন। অনুষ্ঠানে কেক কাটার পর যখন উপহার খুলে দেখা হবে, তখন মোড়ক খোলা বই দেখে আপনার হাত আর ওর ছোট্ট হাত এক হয়ে মিলে তালি দিক। এর জন্য বই যে সেরা উপহার, এটা কিন্তু আপনাকে বিশ্বাস করতে হবে।

স্কুলের পড়া তৈরি করতে অহেতুক চাপ দিয়ে শিশুকে মানসিক অত্যাচার করবেন না। নিজের দায়িত্বে পড়া তৈরি করতে শিখুক ও। পড়াকে ‘বাড়ির কাজ’ বলার পক্ষপাতী নই। পড়া কেন কাজ হবে? পড়া তো আনন্দলাভের উপায়। আর ‘এইটুকু পড়, তবে তুমি খেলতে যেতে পারবে’ বলে পড়াকে কোন কিছু পাওয়ার উপায় হিসেবে দেখাবেন না। ওর বন্ধুদের নিয়ে বই পড়ার গ্রুপ দাঁড় করাতে সাহায্য করুন। ওরা একে অন্যের বই নিয়ে পড়বে, ফিরিয়ে দেবে। ওর বন্ধুদের সাথে দেখ হলে ‘এখন তুমি কি বই পড়ছ?’ প্রশ্নটি করুন আপনিও। আপনার শিশুর নিজের একটি ব্যক্তিগত সংগ্রহ গড়ে তুলতে সাহায্য করুন। এটা ওর ভেতর নিজেকে নিয়ে ইতিবাচক অহংবোধ তৈরি করবে।

কোন কিছু বুঝতে সমস্যা হলে ওর সাহায্য দরকার। সেই সাহায্যটা আপনি হোন। স্কুলের শিক্ষকও হবেন ওর সাহায্য। কিছুতেই ওকে কোচিং ক্যাপসুল খাওয়ানো ঠিক নয়। স্কুলে পড়া বিষয়ক সাহায্য করার কথা থাকলেও শিক্ষক তা করছেন না। কোচিং করাচ্ছেন। এই শিক্ষককে শিশুরা ভক্তি-শ্রদ্ধা করে না। টাকার বিনিময়ে শিক্ষা দিচ্ছেন শিক্ষক, বা টাকার বিনিময়ে শিক্ষকের কাছ থেকে শিক্ষা কিনে নিচ্ছেন বাবা-মা, এর চাইতে ভয়ংকর শিক্ষা শিশুর জন্য আর কী হতে পারে!

দ্য ন্যুয়র্ক টাইমস পত্রিকায় কিছু দিন আগে পড়েছিলাম পামেলা পল আর মারিয়া রসো’র লেখা ‘হাউ টু রেইজ আ রিডার’ শিরোনামে দারুণ একটি নিবন্ধ। শিশুকে ‘পাঠক’ করে গড়ে তোলার উপায়গুলো মনে ধরেছিল। মনে হ’ল, শিশুকে পাঠক করে গড়ে তুলতে চান যে অভিভাবক, তাকে না হয় জানাই উপায়গুলো। পামেলা পল শিশুদের বইয়ের সম্পাদনার কাজে জড়িত আছেন বহু বছর ধরে। এখন ন্যুয়র্ক টাইমস পত্রিকার বই আলোচনা বিভাগের সম্পাদক। মারিয়া রসো দীর্ঘকাল সংস্কৃতি বিষয়ক সাংবাদিক হিসেবে কাজ করছেন। তিনিও ন্যুয়র্ক টাইমস পত্রিকার বই আলোচনা বিভাগের সম্পাদক।

লেখক : নাসরীন মুস্তাফা  শিশুসাহিত্যিক।

 

 

[wpdevart_like_box profile_id=”https://www.facebook.com/Banglarbarta/” connections=”show” width=”300″ height=”550″ header=”small” cover_photo=”show” locale=”en_US”]

Previous Post

কুয়েতে পাসপোর্ট কর্মকর্তা আটক

Next Post

কুয়েত প্রবাসী কাজী শহিদ ইসলাম পাপুলের বর্ণাঢ্য জীবনী নিয়ে সামান্য লিখা।

Next Post

কুয়েত প্রবাসী কাজী শহিদ ইসলাম পাপুলের বর্ণাঢ্য জীবনী নিয়ে সামান্য লিখা।

Discussion about this post

Plugin Install : Widget Tab Post needs JNews - View Counter to be installed
  • Trending
  • Comments
  • Latest

কুয়েতে বাংলাদেশ দূতাবাসের ঠিকানা এবং টেলিফোন

গর্ভাবস্থায় ভাল ভাল বই পড়া উচিত

অধ্যক্ষ গোলাম সারোয়ার সাঈদীর মৃত্যু

আড়াইবাড়ি পীর পরিবারের সম্পর্কে জানতে পড়তে পারেন

শোক বার্তা

শোক বার্তা

লুকিয়ে পড়া বই

“আরব দেশ ও জাতি :উৎস এবং মহাযুদ্ধের উত্তরাধিকার”

কুয়েতে বাংলাদেশ কুরআন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র এর উদ্দ্যোগে সুধীজনের সম্মানার্থে বিশেষ ইফতার মাহফিল

চাকরী সম্পর্কে তথ্য দিতে নতুন ওয়েবসাইট করছে কানাডা সরকার

বাংলাদেশ দূতাবাস, কুয়েত এর হেল্প লাইন এর সাহায্য নিন

অনুমোদনের অপেক্ষায় আরো ১৩ টিভি

কুয়েতের শ্রম বাজার পুনরায় উন্মুক্তকরণে কুয়েতস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসের কার্যক্রম

কুয়েতের শ্রম বাজার বাংলাদেশের কর্মীদের জন্য পুনরায় উন্মুক্ত হওয়া প্রসঙ্গে

কুয়েতে ফিলিপাইন দূতাবাস ২০২৫ সালের নির্বাচনে ভোটারদের অংশগ্রহণ বাড়ানোর জন্য অনলাইন ভোটিং শুরু করেছে

কুয়েতে ফিলিপাইন দূতাবাস ২০২৫ সালের নির্বাচনে ভোটারদের অংশগ্রহণ বাড়ানোর জন্য অনলাইন ভোটিং শুরু করেছে

কুয়েতে বৈশাখী উৎসবে প্রবাসীদের উচ্ছাস

কুয়েতে বৈশাখী উৎসবে প্রবাসীদের উচ্ছাস

কুয়েতে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে জমকালো সংবর্ধনা

কুয়েতে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে জমকালো সংবর্ধনা

কুয়েত প্রবাসী চিত্রশিল্পীর মৃত্যূতে শোক সভা ও দোয়া মাহফিল

কুয়েত প্রবাসী চিত্রশিল্পীর মৃত্যূতে শোক সভা ও দোয়া মাহফিল

কুয়েতে রমজান শীর্ষক আলোচনা

রিয়েল বন্ডিং কুমিল্লার উদ্যোগে ইফতার মাহফিল

রিয়েল বন্ডিং কুমিল্লার উদ্যোগে ইফতার মাহফিল

❑ আর্কাইভ

May 2025
S S M T W T F
 12
3456789
10111213141516
17181920212223
24252627282930
31  
« Apr    

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ গাজী আবু হানিফ, ব্যবস্থাপনা সম্পাদক: শেখ জহির রায়হান, বিজ্ঞাপনঃ শাহ করিম

E-mail : banglarbarta7@gmail.com

মোবাইল : +48726143833 +880 1303211966, For Ad: +96566850744

© 2023 banglarbarta.com All Right Reserved. Designed and Developed by WEBSBD

No Result
View All Result
  • Home
  • শীর্ষ সংবাদ
  • দেশ
    • সারাদেশ
      • ব্রাহ্মণবাড়িয়া
  • বিশ্ব
  • প্রবাস
    • কুয়েত
    • দূতাবাস
  • প্রযুক্তি
  • বিনোদন
  • ভিন্ন খবর
  • শোক সংবাদ
  • সাহিত্য
    • কবিতা
    • গল্প
  • ভিডিও
  • English

© 2023 banglarbarta.com All Right Reserved. Designed and Developed by WEBSBD

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In

Add New Playlist