নাজমুল হক বাংলার র্বাতা জামালপুর প্রতনিধিঃি গতকাল বুধবার জামালপুর সদরের হাজিপুর ব্যাপারী পাড়ায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাবের একটি টহলদল নকল জুস কারখানায় অভিযান চালিয়ে ৩ জনকে আটক এবং নকল জুস, ক্যামিকেল ও জুস তৈরির সরঞ্জাম উদ্ধার করেছে র্যাব।
র্যাব-১২ জামালপুর ক্যাম্পের সহকারী পরিচালক কামাল হোসেন জানায়, হাজিপুর ব্যাপারী পাড়ার ফটিক, জামিনুর ও মমিনুর যৌথভাবে একটি নকল জুস ও চাটনি তৈরির কারখানা খোলে দীর্ঘদিন যাবত ব্যাবসা করে আসছে। তারা পানিতে ক্যামিকেল ও রং মিশিয়ে বিভিন্ন নামে নিম্মমানের খাটি আমের জুস ও চাটনী তৈরি করে বাজারজাত করে আসছিল।
র্যাব এ ঘটনায় জামালপুর সদর থানায় বিশেষ ক্ষমতা আইনে একটি মামলা দায়ের করেছে।।#
ভেজাল পণ্য ও নিষিদ্ধ পলিথিনে বকশীগঞ্জের বাজার সয়লাব।
নাজমুল হক বাংলার র্বাতা জামালপুর প্রতনিধিঃি ভেজাল পণ্য ও নিষিদ্ধ পলিথিনে বকশীগঞ্জ বাজার ছেয়ে গেছে। পবিত্র রমজান ও ঈদকে পুঁজি করে একদল অসাধু ব্যবসায়ী ভেজাল পণ্য ও নিষিদ্ধ পলিথিন স্বতঃর্স্ফুত ভাবে সরবরাহ করে আসছে। মুদির দোকানে বিক্রি হচ্ছে ভেজাল আটা-ময়দা,সয়াবিন তৈল। কাঁচা বাজার গুলোতে মাছ-মাংস,হলুদ-মরিচ ও ধনিয়াতে ভেজাল। শুধু তাই নয় ফলের দোকান থেকে শুরু করে হোটেল গুলোতেও বিক্রি হচ্ছে ভেজাল ইফতার।
অন্য দিকে নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যবহারে উপর আইন থাকলেও তার সঠিক প্রয়োগ না থাকায় যএতএ বিক্রি হচ্ছে এইসব পলিথিন। জানা যায় যে, স্থানীয় প্রভাবশালী রাজনৈতিক ব্যক্তিদের হস্তক্ষেপে প্রকাশ্যে পলিথিন সরবরাহ করে আসছে কতিপয় অসাধ ুব্যবসায়ীরা। এই ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট সুদূর ঢাকা থেকে বানিজ্যিক ভাবে পলিথিন আমদানি করে বকশীগঞ্জসহ পার্শ্ববর্তী উপজেলা গুলোতে বাজারজাত করে আসছে।
চাকুরীর পাশাপাশি সংগীতে নিবেদিত প্রাণ এবি সিদ্দিক
নাজমুল হক বাংলার র্বাতা জামালপুর প্রতনিধিঃি
জামালপুর জেলার যে কয়েকজন গুণী সংগীত শিল্পী রয়েছে, তাদের মধ্যে এবি সিদ্দিক ভিন্ন মাত্রার একজন ফোঁক শিল্পী হিসাবে পরিচিতি লাভ করেছে। এবি সিদ্দিক মঞ্চে উঠার সাথে সাথে হাজারও স্রোতার হাজারও গানের অনুরোধ আর সেই অনুরোধের গান গুলো গেয়ে এবি সিদ্দিক স্রোতাদের মন কেড়ে নিয়েছে। যার ধারাবাহিকতায় যে কোন সংগীত অনুষ্ঠানে এবি সিদ্দিককে অনেকেই সংগীত শিল্পী হিসাবে প্রয়োজন মনে করেন। সিদ্দিক জামালপুর জেলার কয়েকজন সিনিয়র সংগীত শিল্পীদের মধ্যে তিনি একজন প্রথম শ্রেণীর শিল্পী হিসাবে পরিচিতি লাভ করেছে। সিদ্দিক পেশাধারী কোন সংগীত শিল্পী নয়। সে মনের চাহিদা মেটানোর তাগিদে গানকে ভালবাসেন। সিদ্দিক ব্যক্তিগত মতামত ব্যক্ত করেছেন, অর্থের বিনিময়ে গান করা উচিত নয়। অর্থের বিনিময়ে গান করলে সেখানে মনের চাহিদার কোন মূল্যে থাকেনা। সে বর্তমানে জামালপুর জেলার পুলিশ সুপার কার্যালয়ে একজন সরকারী কর্মচারী হিসাবে কর্মরত রয়েছেন। চাকরীর শত ব্যস্ততার মাঝেও তিনি সংগীতকে অতপ্রত ভাবে নিজেকে ব্যক্তিগত ভাবে জড়িয়ে রেখেছে। সিদ্দিক পারিবারিক জীবনে দুই কন্যা সন্তানের জনক, বড় মেয়ে আয়েশা খাতুন, ছোট মেয়ে আম্বিয়া খাতুন, তারা দুইজনে জামালপুর সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করছে। সন্তানদেরকেও তিনি সংগীত বিদ্যাটিকে ভালবাসতে শিখিয়েছেন। তার স্ত্রী, বোন, পরিবারে সকলেই সংগীতকে ভালবাসেন এবং সকলেই মঞ্চে গান করেন। বর্তমান গানের মঞ্চে এবি সিদ্দিকের পাশা পাশি তার দুই মেয়ে সন্তান, আয়েশা খাতুন ও আম্বিয়া খাতুন মানুষের চাহিদার গান গুলো হাজারও দর্শক স্রোতার মাঝে গেয়ে তারাও তাদের প্রচার ও প্রসার লাভ করছে। সিদ্দিক আসলে একজন সংগীত পিপাসু ব্যক্তি। যেখানে গান বাজনা সেখানেই এবি সিদ্দিকের উপস্থিত। সিদ্দিক এই ব্যস্ত চাকরীর পাশাপাশি গানকেই বেছে নিয়েছে। গান ছাড়া তার একদিনও কাটে না। এবি সিদ্দিক কে সংগীত সম্পর্কে প্রশ্ন করলে তিনি তার উত্তরে বলেন, আমি এবয়সে সংগীতে উপরের দিকে পদচারনা করতে চায়। তার পাশাপাশি আমি আমার দুই মেয়েকে সংগীত শিল্পী হিসেবে তাদের নাম প্রচার ও প্রসার দুটই করতে চায় এটি আমার জীবনের দীর্ঘ দিনের লালিত স্বপ্ন। সংগীত শিল্পী হিসাবে আমি স্রোতাদের ভালবাসায় চিরজীবন বেঁচে থাকতে চায় এবং জীবনের শেষ মহুর্ত পর্যন্ত গান কে আমার চির সাথি হিসাবে রাখতে চায় কারন আমি জীবনে গান অনেক কষ্ট করে শিখেছি। সংগীতের জীবন যুদ্ধে আমি শেষ দিকে জয়লাভ করেছি। যার কারণে আমি গান গাওয়া মধ্যে দিয়েই আমি মানুষের মাঝে চিরজীবন থাকতে পারি।
Discussion about this post