Sunday, May 11, 2025
banglarbarta.com
  • Home
  • শীর্ষ সংবাদ
  • দেশ
    • সারাদেশ
      • ব্রাহ্মণবাড়িয়া
  • বিশ্ব
  • প্রবাস
    • কুয়েত
    • দূতাবাস
  • প্রযুক্তি
  • বিনোদন
  • ভিন্ন খবর
  • শোক সংবাদ
  • সাহিত্য
    • কবিতা
    • গল্প
  • ভিডিও
  • English
No Result
View All Result
  • Home
  • শীর্ষ সংবাদ
  • দেশ
    • সারাদেশ
      • ব্রাহ্মণবাড়িয়া
  • বিশ্ব
  • প্রবাস
    • কুয়েত
    • দূতাবাস
  • প্রযুক্তি
  • বিনোদন
  • ভিন্ন খবর
  • শোক সংবাদ
  • সাহিত্য
    • কবিতা
    • গল্প
  • ভিডিও
  • English
No Result
View All Result
banglarbarta.com
No Result
View All Result
Home শীর্ষ সংবাদ

জামায়াত আ’লীগের সাথে থাকলে তাদের বিচার করা হতো না ট্রাইব্যুনালে ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাক-

by
March 26, 2012
in শীর্ষ সংবাদ
0
0
SHARES
16
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter

মেহেদী হাসান
অধ্যাপক গোলাম আযমের আইনজীবী ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাক বলেছেন, জামায়াতে ইসলামী যদি আজ আওয়ামী লীগের সাথে জোটে থাকত তাহলে তাদের বিচারের সম্মুখীন করা হতো না। শুধু রাজনৈতিক কারণে প্রতিহিংসার বশবর্তী হয়ে তাদের চিরতরে নির্মূল করার জন্য ৪০ বছর পর মিথ্যা অভিযোগে আজ বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হয়েছে। গতকাল অধ্যাপক গোলাম আযমকে মামলা থেকে অব্যাহতিদান এবং তার বিরম্নদ্ধে চার্জ গঠনের বিরোধিতা করে যুক্তি উপস্থাপনকালে তিনি এ কথা বলেন। দিনব্যাপী যুক্তি উপস্থাপন করে ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাক ট্রাইব্যুনালে বলেন, অধ্যাপক গোলাম আযমের বিরম্নদ্ধে প্রসিকিউশন যেসব অভিযোগ এনেছে তার পেছনে কোনো দালিলিক প্রমাণ নেই। শুধু পেপারকাটিংয়ের ওপর ভিত্তি করে অভিযোগ আনা হয়েছে। ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাক আদালতে ডকুমেন্ট উপস্থাপন করে বলেন, বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগের অনেক উচ্চপর্যায়ের নেতা অধ্যাপক গোলাম আযমসহ জামায়াত নেতৃবৃন্দের সাথে অসংখ্যবার বৈঠক করেছেন। এক সাথে রাজনৈতিক কর্মসূচি পালন করেছেন বিভিন্ন ইস্যুতে। ১৯৯১ সালে জামায়াত আওয়ামী লীগের প্রসৱাবে রাজি না হয়ে বিএনপিকে সমর্থন দেয়ায় তারা সরকার গঠন করে। আবার জোটগত নির্বাচনের কারণে ২০০১ সালে বিএনপি বিপুল সংখ্যা গরিষ্ঠতা লাভ করে। তাই ৰমতার রাজনীতিতে গুরম্নত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনকারী জামায়াতকে বিভিন্ন কৌশুলেও দুর্বল করতে না পেরে আজ তারা যুদ্ধাপরাধের কালিমা লেপনের নাটক মঞ্চস্থ করার সিদ্ধানৱ নিয়েছে।
অধ্যাপক গোলাম আযমের বিরম্নদ্ধে আনীত অভিযোগ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন আখ্যায়িত করে ব্যারিস্টার রাজ্জাক বলেন, বর্তমান সরকারি দল ১৯৭২-৭৫, ১৯৯৬-২০০১ সময়েও সরকার পরিচালনা করেছিল। কিন্তু কোনো সময়ই অধ্যাপক গোলাম আযমের বিরম্নদ্ধে এ অভিযোগ উত্থাপিত হয়নি। ১ আগস্ট ২০১০ তারিখেই প্রথম আন্তর্জাতিক অপরাধ তদন্তকারী সংস্থা তার বিরম্নদ্ধে কথিত তদন্ত শুরম্ন করে। যার ফলে ৪ জানুয়ারি ২০১২ তারিখে কথিত আনুষ্ঠানিক অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। ৪০ বছরেরও বেশি সময় পর একটি ফৌজদারি অভিযোগের সূচনা নজির বিহীন। আর এটিই চূড়ানৱভাবে প্রমাণ করে যে, এ বিচার চলছে মূলত রাজনৈতিক উদ্দেশ্যেই।
তিনি বলেন, ১৯৭৩ সালের যে আইনের মাধ্যমে আজ জামায়াত ও অন্যান্য দলের নেতৃবন্দকে বিচারের মুখোমুখি করা হয়েছে সে আইনটি করা হয়েছিল শুধু ১৯৫ জন পাকিসৱানি সেনাকর্মকর্তার বিচারের জন্য। বাংলাদেশীদের ওই আইনের অধীনে বিচারের কোনো উদ্দেশ্যই ছিল না। এমনকি আইনটি পাসের জন্য সংসদে যখন বিল আনা হয় তখন সেখানে ‘ইনকুডিং এনি পারসন’ বলে যে শব্দগুলো ছিল সেগুলো বাদ দিয়ে বিল পাস করা হয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের উপস্থিতিতেই ওই শব্দগুলো বাদ দেয়া হয়। ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাক বলেন, বাংলাদেশীদের যাতে এই আইনের মাধ্যমে কোনো অবস্থাতেই বিচার করা না হয় সে জন্য বিল থেকে এসব শব্দ বাদ দেয়া হয়। আইনটি পাসের উদ্দেশ্য যে শুধু ১৯৫ জন পাকিসৱানি সেনাকর্মকর্তা ছিল সে বিষয়ে আইন পাসের সময় সংসদে তৎকালীন আইনমন্ত্রী মনোরঞ্জনধরসহ অনেকের বক্তব্য তিনি তুলে ধরেন আদালতে।
তিনি বলেন, ১৯৭৩ সালের আইনে বিচার করা অসম্ভব হওয়ায় সরকার ২০০৯ সালে তাতে কিছু সংশোধনী এনেছে। গালাম আযমসহ জামায়াত নেতার বিচারের উদ্দেশ্যেই ২০০৯ সালে আইনটি সংশোধন করে ইন্ডিভিজুয়াল এবং গ্রম্নপ অব ইন্ডিভিজুয়ালস শব্দ যোগ করা হয়।
২০০৯ সালে মতায় এসেই তারা জামায়াতকে ধ্বংসের এজেন্ডা হাতে নেয়। বহু এজেন্ডার অন্যতম হলো- এ ট্রাইব্যুনাল, জামায়াত নেতৃবৃন্দের বিরম্নদ্ধে বিচার একটি রাজনৈতিক এজেন্ডা, এটি প্রহসনের পুরো উদ্দেশ্যই রহস্যময়। ১৯৫ জন চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধীর বিচারের জন্য প্রণীত আইন বেসামরিক রাজনৈতিক নেতাকর্মীর বিরম্নদ্ধে ব্যবহার বেআইনি।
ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাক বলেন, এ কথা ঐতিহাসিকভাবে সত্য, আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইন, ১৯৭৩ প্রণীত হয়েছিল ১৯৫ জন তালিকাভুক্ত, চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের জন্য। ১৯৭৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে ভারত-পাকিসৱান- বাংলাদেশের মধ্যে সম্পাদিত একটি ত্রিপীয় চুক্তি সম্পাদনের মাধ্যমে ওই ১৯৫ জন চিহ্নিত তালিকাভুক্ত যুদ্ধাপরাধীকে মা করা হয় এবং তাদের পাকিসৱানের কাছে হসৱান্তর করা হয়। ২০০৯ সালে সেই সমাপ্ত অধ্যায়ের পাতা আবারো উল্টানো শুরম্ন হলো সম্পূর্ণ রাজনৈতিক মতলবে। বিরোধী পকে চিরতরে নির্মূলের উদ্দেশ্যে একটি আইনকে, বিচার প্রক্রিয়াকে, সর্বোপরি রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহারের সব আয়োজন সম্পন্ন হলো। আইনে কিছু সংশোধনী এনে মূল আইন প্রণয়নকারীদের উদ্দেশ্যের বাইরে গিয়ে বেসামরিক রাজনৈতিক নেতাদের হয়রানির জন্য এবং কেবলমাত্র রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের জন্য আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল গঠন করা হলো যেখানে মূল অপরাধীদের মা প্রদর্শন করা হয়েছে সেখানে নতুন সংজ্ঞা রচনা করে কিছু রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দকে হয়রানি করা চরম বেআইনি, অসাংবিধানিক।
ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাক বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সংঘটিত যুদ্ধাপরাধ, তার বিচার প্রক্রিয়া, অভিযুক্তের গ্রেফতার ইত্যাদি বিষয়েও বক্তব্য উপস্থাপন করেন। তিনি বলেন, পশ্চিমা বলয়ে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ সমাপ্ত হয় আগস্ট ১৯৪৫-এ। আধুনিক ইতিহাসের প্রথম যুদ্ধাপরাধ ট্রইব্যুনাল- ন্যুরেমবার্গে যাত্রা শুরম্ন হয় ২০ নভেম্বর ১৯৪৫ তারিখে এবং এর সমাপ্তি হয় ১ অক্টোবর, ১৯৪৬ তারিখে। যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে অভিযুক্তদের তালিকা তৈরি করা হয় যুদ্ধ চলাকালীন সময়ে। অপরাধের ধরন-প্রকৃতি ইত্যাদি বিবরণ ও যুদ্ধ চলাকালীন সময়ে প্রস্তুত করা হয়। বিচারও শুরম্ন করা হয় দ্রম্নত। টোকিও, যুগোসস্নাভিয়া, রুয়ান্ডা সর্বত্র এ ধারা ল করা যায়। আর আমাদের আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল), ঢাকা প্রতিষ্ঠা লাভ করল ঘটনার ৪০ বছর পরে। তাও মূল আভিযুক্তদের মা করে নিজ দেশে পাঠিয়ে দেয়ার পর।
শুধু রাজনৈতিক কারণেই এ দীর্ঘ বিলম্বের পর অধ্যাপক গোলাম আযমের বিরম্নদ্ধে ভিত্তিহীন অভিযোগ দাঁড় করানোর চেষ্টা করা হয়েছে। অধ্যাপক আযমের বিরম্নদ্ধে আনীত অভিযোগনামায় এমন কিছু নেই যাতে প্রতীয়মান হয়, তিনি এ আইনের অধীনে কোনো অপরাধ করেছেন। তার বিরম্নদ্ধে কোনো প্রাইমাফেসি কেইস প্রসিকিউশন দাঁড় করাতে পারনি। তার বিরম্নদ্ধে আনীত অভিযোগ অস্পষ্ট। অপরাধের ধরনের কোনো বিসৱারিত বর্ণনা নেই। তাই ১৯৭৩ সালের আইনের ১৬ ধারার বিধানের লঙ্ঘন বলে এ অভিযোগ আইনত অচল। দেশীয় ও আন্তর্জাতিক আইনে প্রচলিত অভিযোগসংক্রান্ত আইনেও অধ্যাপক আযমের বিরম্নদ্ধে আনীত অভিযোগগুলোতে একটিও লণীয় নয়। পুরো অভিযোগনামাই ত্রম্নটিপূর্ণ, অস্পষ্ট, ভ্রমাত্মক ও বেআইনি।
ব্যারিস্টার রাজ্জাক বলেন, প্রসিকিউটর আনুষ্ঠানিক চার্জের ১০ নম্বর অনুচ্ছেদে পাকিসৱানি সেনাবাহিনীর সদস্যদের কৃত অপরাধগুলো জামায়াত, ইসলামি ছাত্রসঙ্ঘ, শান্তি কমিটি, রাজাকার, আল-বদর, আল্-সামস ও আল্ মুজাহিদের সহায়তায় করা হয়েছে বলে ১৯(৩) ধারার বিধান বলে সেসব- বিচারিক নোটিশে নেয়ার প্রার্থনা করেছে। ব্যারিস্টার রাজ্জাক বলেন, একটি ঘটনাকে আন্তর্জাতিক অপরাধ আইনে ‘কমন নলেজ’ হিসেবে ‘জুডিশিয়াল নোটিশে’ নিতে হলে ওই ঘটনা ‘প্রতিষ্ঠিত’ বা ‘সাংঘাতিকভাবে গর্হিত’ হিসেবে চিহ্নিত হতে হবে। প্রসিকিউশন এ আবেদন করেছে অথচ বর্ণনায় এমন কোনো কিছু দেখাতে পারেনি যে, পাকিসৱানি সৈন্যদের সংঘটিত অপরাধগুলো সরাসরি জামায়াত, ইসলামি ছাত্রসঙ্ঘ বা শান্তি কমিটি দ্বারা সংঘটিত হয়েছে। ঘটনার বিবৃতিতে প্রতীয়মান দুর্বলতা ঢাকার জন্যই প্রসিকিউশন আইনের অপপ্রয়োগ করে উক্তরূপ বিষয় জুডিশিয়াল নোটিশে নেয়ার প্রার্থনা করেছে। প্রমাণের দায় এড়ানোর জন্যই এ প্রচেষ্টা।
ব্যারিস্টার রাজ্জাক বলেন, অধ্যাপক গোলাম আযমের বিরম্নদ্ধে আনীত অভিযোগগুলোর আইনগত, ঘটনাগত বা যৌক্তিক কোনো ভিত্তি নেই। তিনি কোন অপরাধ করেছেন- তা প্রমাণের জন্য কোনো নির্ভরযোগ্য সা্যপ্রমাণ প্রসিকিউশনের দলিলাদিতে নেই। অনুমান, কথামালা, রচনা সমগ্র দিয়ে ফৌজদারি অপরাধের বিচার করা যায় না। কোনো অপরাধের সহযোগী (এবেটর) হিসেবে প্রমাণের জন্যও প্রসিকিউশনের হাতে কোনো সা্যপ্রমাণ নেই। ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাক পরিশেষে বলেন, প্রসিকিউশনের দাখিল করা ‘ফরমাল চার্জ আইনে কোনো চার্জই নয়’ এটি কাল্পনিক, ত্রম্নটিপূর্ণ। অতএব, তার অব্যাহতির দরখাসৱ মঞ্জুর করে তাকে কথিত অপরাধ থেকে অব্যাহতি দেয়া হোক।
ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাক অধ্যাপক গোলাম আযমের রাজনৈতিক জীবনের চিত্র তুলে ধরে বলেন, তিনি ১৯৪৮-৪৯ সময়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) নির্বাচিত জিএস ছিলেন, সমগ্র ছাত্রসমাজের প েতিনি ২৭ নভেম্বর, ১৯৪৮ তারিখে পাকিসৱানের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীকে রাষ্ট্রভাষা বাংলার দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান করেন। তিনি ১৯৫৪ সালে জামায়াতে যোগদান করেন।
তিনি বলেন, জন্মলগ্ন থেকেই জামায়াত গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক ধারার সমর্থক হিসেবে কাজ করছে। ১৯৬২ সালের জুলাই মাসে সামরিক শাসনের অবসানের পরপরই গণতান্ত্রিক ধারাকে সমুন্নত ও শক্তিশালী করতে জামায়াত সম্মিলিত রাজনৈতিক শক্তি সৃষ্টির প্রয়াস চালায়।
অধ্যাপক গোলাম আযম পাকিসৱানের প্রেসিডেন্টকে ১৯৭০ সালের নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠ আসন লাভকারী দল আওয়ামী লীগের কাছে মতা অর্পণের অনুরোধ জানান ১৭ মার্চ ১৯৭১ সালে। জামায়াত ও অধ্যাপক আযম পাকিসৱানি সৈন্যদের বর্বরতার প্রতিবাদ করেন। টিক্কা খান ও ইয়াহিয়া খানের সাথে অনুষ্ঠিত বৈঠকেও অধ্যাপক আযম সেনাবাহিনীর হত্যাযজ্ঞের বিরম্নদ্ধে কথা বলেন।
ব্যারিস্টার রাজ্জাক আরো বলেন, স্বাধীনতার পর সরকার অধ্যাপক আযমের নাগরিকত্ব বাতিল করলেও সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট ডিভিশন ও আপিল বিভাগে তা টেকেনি। তিনি বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবেই আছেন। চল্লিশ বছরে তার বিরম্নদ্ধে কোনো মামলা, এজাহার দায়ের করা হয়নি।
১৯৮৩ থেকে ১৯৯০ সাত বছর জামায়াত দু’টি রাজনৈতিক জোটের (আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ও বিএনপি নেতৃত্বাধীন) সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে গণতন্ত্র পুনরম্নদ্ধারে অবিস্মরণীয় ভূমিকা রাখে। এ আন্দোলন চলাকালে শেখ হাসিনা, তোফায়েল আহমেদ, আবদুস সামাদ আজাদ, আমীর হোসেন আমুসহ আওয়ামী লীগ নেতারা মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী, আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ, কামারম্নজ্জামান ও আবদুল কাদের মোল্লার সাথে বিভিন্ন মিটিংয়ে আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন। ব্যাপক গণ-আন্দোলনে ৬ ডিসেম্বর, ১৯৯০ এরশাদ মতা ছাড়তে বাধ্য হন।
১৯৯১ সালে অনুষ্ঠিত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জামায়াত ১৮টি আসন লাভ করে। এটি ছিল সরকার গঠনের জন্য গুরম্নত্বপূর্ণ একটি ফ্যাক্টর। আওয়ামী লীগ ও বিএনপি দু’দলই সরকার গঠনে জামায়াতের সহায়তা চায়। আওয়ামী লীগের তৎকালীন এক প্রেসিডিয়াম সদস্য (বর্তমানে উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য) জামায়াতের প েসমন্বয়ক আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদের সাথে দেখা করে জানান, আওয়ামী লীগকে সমর্থন করলে তিনটি মন্ত্রণালয় ও অর্ধডজন মহিলা আসন দেয়া হবে জামায়াতকে। জামায়াতের কেন্দ্রীয় নীতিনির্ধারণী সভা মজলিশ-ই-শূরা দীর্ঘ আলোচনার পর আওয়ামী লীগের প্রসৱাবে না বলার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। জামায়াতের সিদ্ধান্তক্রমেই বিএনপিকে সরকার গঠনে সমর্থন দেয়। তবে কোনো মন্ত্রণালয় নেয়নি।
১৯৯১ সালের অক্টোবরে সাবেক প্রধান বিচারপতি বদরম্নল হায়দার চৌধুরী অধ্যাপক গোলাম আযমের সাথে দেখা করে আওয়ামী লীগের প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হিসেবে জামায়াতের ভোট প্রার্থনা করেন। তবে জামায়াত বিএনপি মনোনীত প্রেসিডেন্ট প্রার্থী আবদুর রহমান বিশ্বাসকে সমর্থন দেয়।
২০০১ এর নির্বাচনে জামায়াত ১৭টি আসন লাভ করে। বিএনপি নেতৃত্বাধীন সরকারে জামায়াত দু’টি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব লাভ করে।
ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাক বলেন, রাজাকার কোনো সহায়ক বাহিনী ছিল না। সহায়ক বাহিনীর সংজ্ঞায় বলা হয়েছে তারা সেনাবাহিনী কর্তৃক পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত হবে। কিন্তু রাজাকার বাহিনী পরিচালিত হতো পরিচালক কর্তৃক যিনি সরকারি কর্মকর্তা।

Previous Post

আমিরাতে ব্যতিক্রমধর্মী ও সাফল্যগাথা ব্যবসায়ী

Next Post

ঈশ্বরদী ইপিজেডে শ্রমিকদের সঙ্গে পুলিশের ব্যাপক সংঘর্ষ

Next Post

ঈশ্বরদী ইপিজেডে শ্রমিকদের সঙ্গে পুলিশের ব্যাপক সংঘর্ষ

Discussion about this post

Plugin Install : Widget Tab Post needs JNews - View Counter to be installed
  • Trending
  • Comments
  • Latest

কুয়েতে বাংলাদেশ দূতাবাসের ঠিকানা এবং টেলিফোন

গর্ভাবস্থায় ভাল ভাল বই পড়া উচিত

অধ্যক্ষ গোলাম সারোয়ার সাঈদীর মৃত্যু

আড়াইবাড়ি পীর পরিবারের সম্পর্কে জানতে পড়তে পারেন

শোক বার্তা

শোক বার্তা

লুকিয়ে পড়া বই

“আরব দেশ ও জাতি :উৎস এবং মহাযুদ্ধের উত্তরাধিকার”

কুয়েতে বাংলাদেশ কুরআন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র এর উদ্দ্যোগে সুধীজনের সম্মানার্থে বিশেষ ইফতার মাহফিল

চাকরী সম্পর্কে তথ্য দিতে নতুন ওয়েবসাইট করছে কানাডা সরকার

বাংলাদেশ দূতাবাস, কুয়েত এর হেল্প লাইন এর সাহায্য নিন

অনুমোদনের অপেক্ষায় আরো ১৩ টিভি

কুয়েতের শ্রম বাজার পুনরায় উন্মুক্তকরণে কুয়েতস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসের কার্যক্রম

কুয়েতের শ্রম বাজার বাংলাদেশের কর্মীদের জন্য পুনরায় উন্মুক্ত হওয়া প্রসঙ্গে

কুয়েতে ফিলিপাইন দূতাবাস ২০২৫ সালের নির্বাচনে ভোটারদের অংশগ্রহণ বাড়ানোর জন্য অনলাইন ভোটিং শুরু করেছে

কুয়েতে ফিলিপাইন দূতাবাস ২০২৫ সালের নির্বাচনে ভোটারদের অংশগ্রহণ বাড়ানোর জন্য অনলাইন ভোটিং শুরু করেছে

কুয়েতে বৈশাখী উৎসবে প্রবাসীদের উচ্ছাস

কুয়েতে বৈশাখী উৎসবে প্রবাসীদের উচ্ছাস

কুয়েতে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে জমকালো সংবর্ধনা

কুয়েতে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে জমকালো সংবর্ধনা

কুয়েত প্রবাসী চিত্রশিল্পীর মৃত্যূতে শোক সভা ও দোয়া মাহফিল

কুয়েত প্রবাসী চিত্রশিল্পীর মৃত্যূতে শোক সভা ও দোয়া মাহফিল

কুয়েতে রমজান শীর্ষক আলোচনা

রিয়েল বন্ডিং কুমিল্লার উদ্যোগে ইফতার মাহফিল

রিয়েল বন্ডিং কুমিল্লার উদ্যোগে ইফতার মাহফিল

❑ আর্কাইভ

May 2025
S S M T W T F
 12
3456789
10111213141516
17181920212223
24252627282930
31  
« Apr    

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ গাজী আবু হানিফ, ব্যবস্থাপনা সম্পাদক: শেখ জহির রায়হান, বিজ্ঞাপনঃ শাহ করিম

E-mail : banglarbarta7@gmail.com

মোবাইল : +48726143833 +880 1303211966, For Ad: +96566850744

© 2023 banglarbarta.com All Right Reserved. Designed and Developed by WEBSBD

No Result
View All Result
  • Home
  • শীর্ষ সংবাদ
  • দেশ
    • সারাদেশ
      • ব্রাহ্মণবাড়িয়া
  • বিশ্ব
  • প্রবাস
    • কুয়েত
    • দূতাবাস
  • প্রযুক্তি
  • বিনোদন
  • ভিন্ন খবর
  • শোক সংবাদ
  • সাহিত্য
    • কবিতা
    • গল্প
  • ভিডিও
  • English

© 2023 banglarbarta.com All Right Reserved. Designed and Developed by WEBSBD

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In

Add New Playlist