আবদুল কাদেরঃ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি’র সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারুন্যের অহংকার তারেক রহমানের ৪৯ তম জন্ম বার্ষিকী উপলক্ষে তারেক পরিষদ কুয়েত’র উদ্যোগে আলোচনা ও নব গঠিত কমিটির পরিচিতি সভা আয়োজন করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন তারেক পরিষদ কুয়েত’র সভাপতি ও তারেক পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক আবদুল কাদের।প্রধান অতিথি ছিলেন বিএনপি কুয়েত’র সাধারন সম্পাদক ও বিএনপি মধ্যপ্রাচ্য সমন্বয় কমিটির সদস্য সচিব প্রকৌশলী কাজী মঞ্জুরুল আলম।অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সংগঠনের সাধারন সম্পাদক মোশারেফ হোসেন জনি।
বক্তব্য রাখেন কুয়েত বিএনপির সহ সভাপতি মাষ্টার নুরুল ইসলাম,কুয়েত বিএনপির সহ সভাপতি ও তারেক পরিষদের প্রধান উপদেষ্টা মোহাম্মদ মাঈন উদ্দিন,বিএনপির যুগ্ন সম্পাদক ও তারেক পরিষদের উপদেষ্টা আখতারুজ্জামান,বিএনপির যুগ্ন সম্পাদক ও তারেক পরিষদের উপদেষ্টা আবুল হাসেম এনাম,আজিজ উদ্দিন মিন্টু,বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ও তারেক পরিষদের উপদেষ্টা হুমায়ুন কবীর মায়মুন,বিএনপির সহ সাংগঠনিক সম্পাদক ও তারেক পরিষদের উপদেষ্টা আনম তোহা মিলন,এলডিএফ কুয়েত’র সভাপতি জাফর আহম্মদ,আব্দুল মোতালেব,আবুল বাসার,শাহ জাহান সবুজ,রফিকুল হক সুমন,সফি উল্লা লিটন,মোস্তাফিজুর রহমান,মোস্তফা ফারুকী,শাহ আলম,সাইফুল ইসলাম,ইমরান শিকদার,মেহেদী হাসান,আব্দুল কাদের,আব্দুল করিম,অহিদুর রহমান,আনোয়ার হোসেন,নাসের আহম্মেদ,নজরুল ইসলাম প্রমুখ।অনুষ্ঠানের শুরুতে পবিত্র কুরআন থেকে তেলাওয়াত করেন তারেক পরিষদের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মোহাম্মদ সুমন মোল্লাহ।
বক্তারা বলেন আওয়ামী দোসর ফখরুদ্দিন,মঈনুদ্দিনের তথা কথিত তত্বাবধায়কের শাষনামল থেকে আওয়ামীলীগের বাকশালী কায়দার শাষনামল মোট প্রায় সাত বছরে তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অনেক গুলো সাজানো মিথ্যা মামলা দিয়ে তার উপর অমানুষিক নির্যাতন চালিয়ে জিয়া পরিবারকে বদনাম করার যে অপচেষ্টা চালানো হয়েছে তাহা এখন বাংলার মানুষের নিকট দিনের আলোর মত পরিস্কার হয়ে গেছে ।
তারেক রহমানের বিরুদ্ধে হাজার হাজার কোটি টাকার কাল্পনিক অভিযোগ করা হলেও এখনো প্রর্যন্ত এক টাকারও কোন দুর্নীতির প্রমান করতে পারেনি।আদালতের রায়ের মাধ্যমে প্রমানীত হলো তারেক রহমান কোন ধরনের দুর্নীতির সাথে জড়িত নয়।
তারেক রহমান বাংলার মানুষের অন্তরে জায়গা করে নিয়েছে।এটাই আওয়ামীলীগের আতঙ্ক।তাই তারা সব সময় তারেক রহমানের ভয়ে পাগলের পলাপ করেই চলেছে।শেখ হাসিনার সরকার তার স্বৈরতান্ত্রিক আচরনের জন্য দেশের মানুষ এবং বর্হিবিশ্বের সকলের থেকে বিশ্চিন্ন হয়ে পড়েছে।তাই তারা একটি সাজানো নির্বাচনের মাধ্যমে আরেক বার ক্ষমতায় যেতে তার জোটের সাথে থাকা কিছু গৃহপালিত ব্যাক্তিকে সাথে নিয়ে অসাংবিধানিক একটি সরকার করতে চলেছে।তারা এটিকে সর্বদলীয় সরকার বললেও বাস্তবে এটি বাকশাল আর স্বৈরাচারের মিলন মেলায় রুপ নিয়েছে।বাংলাদেশের ৯০ শতাংশ মানুষ চায় নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে আগামী জাতীয় নির্বাচন।তাই আমাদের এই মুহুর্তে একটিই দাবি হটাও হাসিনা,বাঁচাও দেশ।এই দাবিতে সকলকে রাজপথে নেমে আসার আহবান জানান প্রবাসী বিএনপির নেতারা।
Discussion about this post