পাবনা থেকে মোবারক বিশ্বাস ঃ ঈদকে ঘিরে টেইলার্স ব্যবসা জমে উঠেছে পাবনায়। ঈদ মানেই নতুন পোশাক তৈরী করতেই হবে যেন। নারী, পুরুষ, শিশুদের বৈচিত্রময় রকমারী পোশাক তৈরিতে ভীড় করছেন সব টেইলার্সগুলোতে। সময় মত পোশাক সরবরাহ করতে পাবনার দর্জি কারখানাগুলোতে বেড়েছে ব্যস্ততা । রাত-দিন চলছে পোশাক তৈরির কাজ । সঠিক মাপ নিপূন হাতের ছোয়ায় একটি মান সম্পন্ন পোশাক তৈরির জন্য তাই এখনই টেইলার্সে গিয়ে অর্ডার দিচ্ছেন অনেকে। ঈদকে ঘিরে গ্রাহকের চাহিদা পুরণে পাবনার টেইলার্সগুলো সরব হয়ে উঠেছে। অর্ডার মত পোশাক সরবরাহ করতে ইতোমধ্য ব্যস্ত হয়ে পড়েছে দর্জি কারখানাগুলো। সময় মত কাজ বুঝে দিতে গভীর রাত পর্যন্ত কাজ করা হচ্ছে । পাবনার একাধিক টেইলার্স ঘুরে দেখা গেছে গ্রাহকের অর্ডার নিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন এর নির্মাণ কর্মীরা । যেন কথা বলার ফুসরত নেই তাদের। কথা হয় শহরের বিশ্বাস মার্কেটের বাবুল টেইলার্স এর মালিক বাবুল আক্তার এবং সেঞ্চুরি মার্কেটের ডালার্স টেইলর্সের মালিক আবদুল বারেকের সাথে। তারা জানালেন, গেল বছর প্রথম রোজা থেকেই চাপ ছিল; কিন্তু এবার ১৫ রোজার পর থেকে থেকে এ ব্যস্ততা বেড়েছে । পোশাক বানাতে আসা গ্রাহকরা বলছেন শেষ মুহুর্তে চাপ বেড়ে যায় এ কারণে আগাম প্রস্ততি তবে এবার কাপড়ের দাম ও মজুরী অনেক বেশী । গেল বছর যে কাপড় ৫০ থেকে ৭০ টাকা গজ সে কাপড় এবার ৯০ থেকে ১২০ টাকায় গিয়ে ঠেকেছে । সে সাথে টেইলার্স মজুরী বেড়ে হয়েছে দ্বীগুন । তবে দর্জিকারিগররা কাজের তুলনায় টেইলার্স মালিকদের কাছ থেকে মজুরী বৈষম্যর শিকার হচ্ছে বলে অভিযোগ করলেন দর্জী কল্যাণ সমিতির নেতৃবৃন্দ। তারা বলেন, সব জিনিসের দাম বেড়েছে কিন্তু দর্জিদের মজুরী বাড়েনি ফলে দিন রাত কাজ করেও তাদের সংসার চলছে না । একাধিক কারখানা ঘুরে দেখা গেছে ঈদকে ঘিরে পোশাক কারিগররা গভীর রাত পর্যন্ত কাজ করছে । বিরামহীনভাবে চলছে দর্জিদের কাজ। কয়েকজন দর্জি কারিগর অভিযোগ করলেন, এবার মালিক গতবারের চেয়ে বেশী মজুরি আদায় করলেও আমাদের এক পয়সাও বাড়েনি। এব্যাপারে মালিকের সাথে কিছু বললে মালিক জানিয়ে দেয় না পোষালে চলে যাও। কিন্তু আর কোন উপায় না থাকায় বাধ্য হয়েই এ কাজ করতে হচ্ছে।
পাবনা নাসিং ইনষ্টিটিউটের মহিলা ইনষ্ট্রাক্টর লাঞ্ছিত : ছবি
বিকৃতি করে ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি : তদন্ত কমিটি গঠন
পাবনা থেকে মোবারক বিশ্বাস ঃ পাবনা নাসিং ইনষ্টিটিউটের এক মহিলা ইনষ্ট্রেক্টরকে শারীরিক ভাবে লাঞ্ছিত করেছে একই ইন্সটিটিউটের ইনচার্জ। এ সময় মহিলা ইনষ্ট্রাক্টরের কিছু স্থির ছবি তুলে তা বিকৃতি করে ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দেয় ইনচার্জ। এ ঘটনায় তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
লিখিত অভিযোগে জানা গেছে, পাবনা নাসিং ইনষ্টিটিউটের ১ম বর্ষের ছাত্রীদের লিখিত পরীক্ষা চলাকালীন সময় ইনষ্টিটিউটের নাসিং ইনষ্ট্রাক্টর ইনচার্জ হালিমা খাতুন পরীক্ষা হলে ঢুকে মোবাইল ফোনে হলে দায়িত্বরত ইনষ্ট্রাক্টরের কিছু স্থির ছবি তোলে। সরকারী পোশাক পরা অবস্থায় ইনষ্ট্রাক্টর তার ছবি তোলার কারণ জানতে চাইলে ইনচার্জ তাকে বলেন, এই ছবি গুলো বিকৃতি করে ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেওয়া হবে। ইনষ্ট্রাক্টর ছবি গুলো মুছে ফেলার জন্য অনুরোধ করলে ইনচার্জ তাকে অশ্লীল ভাষায় গালি গালাজ করে পরীক্ষার হলের ছাত্রীদের সামনে তাকে লাঞ্ছিত করে। এ ঘটনায় ওই ইনষ্ট্রাক্টর সেবা পরিদপ্তরের পরিচালক বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ করলে বগুড়া নাসিং কলেজের অধ্যক্ষ ফিরোজা বেগম কে প্রধান করে তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। কমিটির অপর সদস্যরা হলেন, রাজশাহী বিভাগীয় সহকারী পরিচালক (নাসিং) মনোয়ারা খাতুন ও রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সেবা তত্ত্বাবধায়ক মনিজ্জা খাতুন। তদন্ত কমিটির প্রধান ফিরোজা বেগম জানান, তারা সরেজমিনে ঘটনাস্থলে এসে পাবনা জেনারেল হাসপাতালের সহকারী পরিচলকসহ ওই দিনের ঘটনার সময় উপস্থিত পাবনা নাসিং ইনষ্টিটিউটের কর্মকর্তা কর্মচারীদের লিখিত বক্তব্য গ্রহণ করেছেন। অচিরেই তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করা হবে।
এ ব্যাপারে সেবা পরিদপ্তরের পরিচালক তাসলিমা বেগম বলেন, তিনি অভিযোগ পাওয়ার পর তদন্ত কমিটি গঠন করে দিয়েছেন। তদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এদিকে অপর একটি সূত্র জানায়, ইতোপূর্বেও পাবনা নাসিং ইনষ্টিটিউটে বহু ঘটনা ঘটেছে। তদন্ত কমিটিও গঠন হয়েছে। তদন্তে অভিযোগের সত্যতা পেয়েছে তদন্ত কমিটি। কিন্তু সব ঘটনায় ধামা চাপা পরে গেছে।
।
নিমগাছি সমাজ ভিত্তিক মৎস্য প্রকল্প
পাবনান চাটমোহরে পুকুর ইজারায় দূর্নীতির তদন্ত শুরু
পাবনা থেকে মোবারক বিশ্বাস ঃ নিমগাছি মৎস্য প্রকল্পের আওতায় পাবনার চাটমোহরে পুকুর ইজারায় দূর্নীতির বিষয়ে গঠিত তদন্ত কমিটি তদন্ত কাজ শুরু করেছেন। গত শনিবার ৩ আগষ্ট তদন্ত কমিটির সদস্যরা উপজেলার হান্ডিয়াল ইউনিয়নের বিভিন্ন পুকুর পরিদর্শন করেন এবং পুকুর পাড়ে বসবাসরত ভূমিহীন, মৎস্যজীবি, জনপ্রতিনিধি ও এলাকাবাসীর সাথে কথা বলেন। তদন্ত কর্মকর্তারা পুকুর ইজারায় বিভিন্ন অনিয়ম, দূর্নীতির কথা জানতে পারেন এবং এই অনিয়মের সাথে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা সরাসরি জড়িত বলে এলাকার বিভিন্ন শ্রেণী ও পেশার মানুষ তদন্ত কর্মকর্তাদের জানান। তদন্ত’র স্বচ্ছতা আনয়নে কমিটির কর্মকর্তারা স্থাণীয় ক্েযয়কজন সাংবাদিকদের নিয়ে যান। অভিযোগে জানা গেছে, নিমগাছি সমাজ ভিত্তিক মৎস্য উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় পাবনার চাটমোহর উপজেলায় পুকুর ইজারায় ব্যাপক অনিয়ম ও দূর্নীতি করা হয়। উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোঃ মাহবুব হোসেন খাঁন সুফলভোগীদের ভুয়া তালিকা তৈরি করে দলনেতা নির্বাচন করে মোটা টাকার বিনিময়ে উপজেলার ১শ’টি পুকুরের মধ্যে ২৪টি পুকুর ইজারা প্রদান করেন। এ ব্যাপারে প্রকৃত মৎস্যজীবিরা অভিযোগ করলেও তা আমলে নেয়নি মৎস্য কর্মকর্তা। এমতাবস্থায় গত ৫ জুলাই নিমগাছি সমাজ ভিত্তিক মৎস্য চাষ কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়। কমিিিটর সভাপতি ও তৎসময়ের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ ফিরোজ শাহের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় উপস্থিত ছিলেন কমিটির উপদেষ্টা সংসদ সদস্য মোঃ মকবুল হোসেনসহ সকল সদস্য। সভায় পুকুর ইজারা কমিটির অনুমোদন ছাড়াই পুকুর ইজারা দেওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করা হয়। একই সাথে ইজারা বিধিবদ্ধভাবে দেওয়া না হওয়ায় ইজারা কার্যক্রম স্থগিত করা হয়। দূর্নীতি ও অনিয়ম তদন্তে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা, পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তা, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ হেলাল উদ্দিন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রোকেয়া আজাদকে সদস্য করে ৫ সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠণ করা হয়। কমিটি ১৫ দিনের মধ্যে তদন্ত কাজ শেষ করে পরবর্তী সভায় তা উপস্থাপন করবেন বলে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। তদন্তকালে সুফলভোগীর তালিকা তৈরিতে স্বেচ্ছাচারিতা, অনিয়ম, একই তালিকায় স্বামী- স্ত্রী সদস্য, প্রভাবশালী ব্যক্তি নিজেই স্ব-ঘোষিত সভাপতি, অন্যত্র লীজ প্রদান,হতদরিদ্রদের বাদ দিয়ে তালিকা প্রনয়ণ, অন্য এলাকার প্রভাবশালী ব্যক্তিদের নিয়ে কমিটি গঠণ করে জোর পূর্বক জলাশয় দখল করে মাছ চাষ, রাজনৈতিক প্রভাবে জলাশয় দখল, দ্বন্দ্ব-ফ্যাসাদসহ নানা অনিয়ম উঠে আসে। প্রথম দিনে ৪টি পুকুরের অনিয়ম খতিয়ে দেখা হয়েছে। প্রসঙ্গতঃ চাটমোহরের ১শ’টি পুকুরের মধ্যে ২৪টি পুকুর ইজারা দেয়া হয়েছে। এই ইজারায় যে অনিয়ম হয়েছে তা মৎস্য কর্মকর্তা স্বীকারও করেন। তিনি বলেছিলেন রাজনৈতিক চাপে অনিচ্ছা সত্বেও কিছু কাজ করতে হয়। পুকুর ইজারায় লাখ লাখ টাকার দূর্নীতি হয়েছে বলে একাধিক সূত্র জানায়। দীর্ঘ ২৫ বছর পুকুরগুলো গ্রামীণ ব্যাংকের অধীনে ছিল।
পাবনা চাটমোহরে জেলা পরিষদের নিয়ন্ত্রণাধীন
সড়কে গাছ কাটার মহোৎসব
পাবনা থেকে মোবারক বিশ্বাস ঃ পাবনা জেলা পরিষদের নিয়ন্ত্রণাধীন সড়কে মরা গাছ কাটার সিদ্ধান্ত নেওয়া হলেও চাটমোহর উপজেলার বিভিন্ন সড়কে জীবিত গাছ কটার মহোৎসব চলছে। নিযুক্ত গাছ কর্তনকারীরা মরা গাছের পাশাপাশি তাজা গাছ কেটে সাবাড় করা হয়েছে। সম্প্রতি চাটমোহর- হরিপুর সড়কে বড় ২টি মেহগনি গাছ কাটতে গিয়ে এলাকাবাসীর বাঁধার সম্মুখীন হয় গাছ কর্তনকারীরা। হরিপুর ইউপি চেযারম্যান মোঃ মকবুল হোসেন জনগণের দাবির মুখে গাছ দুটি জব্দ করে ইউপি ভবন চত্বরে নিয়ে যান। এ সময় গাছ কাটার কোন কাগজপত্র কর্তনকারীরা দেখাতে পারেননি। এলাকাবাসী জানান, গত ২৫ জুরাই হতে চাটমোহর বাসস্ট্যান্ড – বাইপাস সড়ক. চাটমোহর- বেয়াইলমারী সড়ক ও বাসস্ট্যান্ড – হরিপুর সড়কে ৫/৬ জন লোক অবাধে মরা ও তাজা গাছ কাটা শুরু করে। তাজা গাছ কাটার পর গাছের গোড়া মাটি দিয়ে ঢেকে দিলে এলাকাবাসীর সন্দেহ হয়। ৩০ জুলাই হরিপুর সড়কের ধরইল এলাকায় ২টি বড় মেহগনি গাছ কাটা হয়। এ সময় চাটমোহর ডাকবাংলোর কেয়ার টেকার আশরাফ আলী উপস্থিত ছিলেন। আরো গাছ কাটার চেষ্টা করলে এলাকাবাসী বাঁধা দেন এবং স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানকে জানান। ইউপি চেয়ারম্যান এসে গাছ কাটার কাগজপত্র চাইলে তারা তা দেখাতে পারেন নাই। চেয়ারম্যান জেলা পরিষদে যোগাযোগ করে জানতে পারেন কোন জীবিত গাছ কাটার সিদ্ধান্ত নেই। তখনই গাছ দ’টি জব্দ করা হয়। এলাকাবাসী আরো জানান, ভাঙ্গুড়া উপজেলার খেপু প্রাং’র ছেলে শের মাহমুদ’র নেতৃত্বে এই গাছ কাটার মহোৎসব চলছিল। অবস্থা বেগতিক দেখে সে সটকে পড়ে। ডাকবাংলোর কেয়ারটেকার আশরাফ আলী কোন সদুত্তর দিতে পারেননি। পাবনা জেলা বন কর্মকর্তা জানান, ঐ সড়কের গাছ বন বিবাগের নয়, জেলা পরিসদের। পাবনা জেলা প্রশাসক ও জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি এম সাইদুল হক চুন্নু সাংবাদিকদের জানান, সরকারি রাস্তার মরা গাছ কাটার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। জীবিত গাছ কাটা যাবে যদি সেটা লোকজনের যাতায়াতে অসুবিধা করে। জিিবত গাছ কাটা হলে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে। এদিকে এভাবে সরকারি গাছ কর্তনে জনমনে নানা প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।
পাবনা চাটমোহরে ভেজাল দুধের
রমরমা ব্যবসা প্রতারিত ভোক্তা সাধারন
পাবনা থেকে মোবারক বিশ্বাস ঃ পাবনার চাটমোহরসহ আশপাশের এলাকায় ভেজাল দুধের রমরমা ব্যবসা চলছে। প্রশাসনের নজরদারির অভাবে ভেজাল দুধ প্রস্তুতকারী ও সরবরাহকারী চক্র বেপরোয়া হয়ে পড়েছে। একটি অসাধু চক্র প্রতিদিন গরুর দুধে বিভিন্ন মেডিসিন, সয়াবিন তেল ও পানি মিশিয়ে বাজারজাত করছে বলে একাধিক সূত্র জানায়। চাটমোহরে প্রাণসহ অন্যান্য ডেইরী হাবেও এ ধরনের দুধ সরবরাহ করা হচ্ছে বলে সূত্র জানায়। গতকাল রবিবার চাটমোহর পৌর এলাকার মীর্জা মার্কেটে পৌরসভার সেনেটারী ইন্সপেক্টর আবুল কালাম আজাদ দুলাল ও স্বাস্থ্য সহকারী আরিফুর রহমান অভিযান চালিয়ে ১৩ লিটার ভেজাল দুধসহ এক ব্যাক্তিকে আটক করে। আটককৃত ব্যক্তি হলো উপজেলার মথুরাপুর গ্রামের মৃত বটেশ্বর ভৌমিকের ছেলে অখিল চন্দ্র ভৌমিক (৬০)। অখিল চন্দ্র জানান, সে তার ভাগিনা মিন্টু নাগ পাঁচুর বাড়িতে কাজ করে এবং সেখান থেকেই তাকে দুধ বিক্রি করতে পাঠায়। বিগত ৬/৭মাস ধরে এই ভেজাল দুধ বিক্রি করা হচ্ছে। এদিকে চাটমোহর পুরাতন বাজারে অভিযান চালিয়েও বেশ কিছু ব্যক্তির কাছ থেকে ভেজাল দুধ জব্ধ করা হয় এবং তা নষ্ট করে দেয়া হয়েছে। চাটমোহর উপজেলার বিভিন্ন বাজারে অবাধে ভেজাল দুধ বিক্রি হচ্ছে। ভুক্তভোগীরা এ ব্যাপারে কঠোর প্রশাসনিক ব্যবস্থা গ্রহনের দাবি জানিয়েছেন।
Discussion about this post