Friday, May 9, 2025
banglarbarta.com
  • Home
  • শীর্ষ সংবাদ
  • দেশ
    • সারাদেশ
      • ব্রাহ্মণবাড়িয়া
  • বিশ্ব
  • প্রবাস
    • কুয়েত
    • দূতাবাস
  • প্রযুক্তি
  • বিনোদন
  • ভিন্ন খবর
  • শোক সংবাদ
  • সাহিত্য
    • কবিতা
    • গল্প
  • ভিডিও
  • English
No Result
View All Result
  • Home
  • শীর্ষ সংবাদ
  • দেশ
    • সারাদেশ
      • ব্রাহ্মণবাড়িয়া
  • বিশ্ব
  • প্রবাস
    • কুয়েত
    • দূতাবাস
  • প্রযুক্তি
  • বিনোদন
  • ভিন্ন খবর
  • শোক সংবাদ
  • সাহিত্য
    • কবিতা
    • গল্প
  • ভিডিও
  • English
No Result
View All Result
banglarbarta.com
No Result
View All Result
Home শীর্ষ সংবাদ

বিশ্ব অর্থনীতি কোন পথে?

by
March 24, 2012
in শীর্ষ সংবাদ
0
0
SHARES
19
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter

ড. আবু এন. এম. ওয়াহিদ- দু’ হাজার আট-নয় সালের বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক মন্দা, দেশে দেশে প্রদত্ত প্রনোদনা প্যাকেজ, তাদের ফলাফল, অর্থনীতির ঘুরে দাঁড়ানোর শক্তি, গতি-প্রকৃতি, ইত্যাদি গভীরভাবে পর্যালোচনা করে আগামী দিনের নীতি নির্ধারনের উদ্দেশ্যে জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন হয়ে গেলো ক্যানাডার টরোন্টো শহরে জুনের ২৬-২৭ তারিখ। জি-২০ তে আছে অর্থনৈতিক দিক থেকে শক্তিশালী পৃথিবীর বড় বড় ১৯টি দেশ। তার সাথে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নকে (ই.ইউ.) যোগ করা হয় আরেকটি আলাদা সত্তা হিসেবে। ই.ইউ. বাদে, জি-২০ ভুক্ত দেশগুলির নামের তালিকা এরূপ- অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিন আফ্রিকা, ক্যানাডা, মেক্সিকো, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, আর্জেন্টিনা, ব্রাজিল, চীন, জাপান, দক্ষিন কোরিয়া, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, সৌদি আরব, রাশিয়া, তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মেনী, ইটালী, ও ইংল্যান্ড। পৃথিবীর প্রায় ৬ শ’ ৭৫ কোটি জনসংখ্যার মধ্যে ৪ শ’ কোটির মত থাকে জি-২০তে। অর্থাৎ জি-২০তে পৃথিবীর ৬০ শতাংশের মত মানুষ বাস করে। বিশ্বের সর্বমোট উৎপাদনের মূল্য আনুমানিক ৬০ লক্ষ কোটি মার্কিন ডলার। এর মধ্যে প্রায় ৫০ লক্ষ কোটিই উৎপাদিত হয় জি-২০ভুক্ত ১৯টি দেশে। অর্থাৎ জি-২০র জি.ডি.পি. পৃথিবীর জি.ডি.পি.র প্রায় ৮৫ শতাংশ।

সম্মেলন শেষে, জি-২০ নেতৃবৃšদ একটি দীর্ঘ ঘোষনা পত্র প্রকাশ করেন। উক্ত ঘোষনা পত্রে তারা একমত হয়ে পরি¯কার ভাষায় স্বীকার করেন, যদিও বিশ্ব অর্থনীতি পুনরূদ্ধার হচ্ছে, তথাপী আগামী দিনের জন্য মারাত্বক চ্যালেঞ্জ রয়ে গেছে। অর্থনৈতিক পুনরূদ্ধার বড়জোর দুর্বল এবং একেক জায়গায় একেক রকম। কর্মসংস্থান সৃষ্টির হার খুবই কম। আন্তর্জাতিক মন্দার সামাজিক প্রভাব এখনো বেশ গভীরভাবেই অনুভূত হচ্ছে সর্বত্র। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির উর্ধগতিকে ধরে রাখা ও শক্তিশালী করার ব্যাপারে, ব্যক্তি এবং ব্যবসা অর্থাৎ বেসরকারী খাতে চাহিদা বৃদ্ধি অত্যন্ত জরুরি। এজন্য প্রত্যেকটি দেশ নিজ নিজ অবস্থার পরিপ্রক্ষিতে প্রবৃদ্ধি বান্ধব অর্থনৈতিক নীতি অনুসরন করবে বলে একমত পোষন করে। এছাড়া প্রতিটি সরকার দেশীয় পর্যায়ে পৃথক পৃথক ভাবে এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সমন্নিত ভাবে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক আর্থিক প্রতিষ্টান সমূহের সংস্কার কাজ চালিয়ে যাবে। এবং নিবীড়ভাবে নজর রাখবে, যাতে সংস্কার কাজ চলাকালীন সময়ে ছোট বড় বিনিয়োগকারীর ঋণ প্রাপ্তিতে কোনো রকম অসুবিধা না হয়।

জি-২০ নেতৃবৃšদ ওই সম্মেলনে উন্নত দেশগুলোর সরকারের খরচ কমিয়ে বাজেট ঘাটতি সংকোচনেরও সিদ্ধান্ত নেন। ই.ইউ. ভুক্ত দেশের সরকার ও রাষ্ট্র প্রধানগন জার্মান চ্যান্সেলর এঞ্জেলা মার্কেলের নেতৃত্বে বাজেট ঘাটতি কমানোর ব্যাপারে শক্ত অবস্থান নেন। এবং তাদের মতামতই সংখ্যাগরিষ্ট ভোটে গৃহিত হয়। এ সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, জি-২০ভুক্ত উন্নত দেশগুলো তাদের বাজেট ঘাটতি ২০১৩ সালের মধ্যে অর্ধেকে নামিয়ে আনতে প্রতিশ্র“তিবদ্ধ। এছাড়া ২০১৬ সালের মধ্যে তারা নিজ নিজ দেশের বাজেট ঘাটতির সাথে জি.ডি.পি.র অনুপাত স্থিতিশীল করার ও প্রতিশ্র“তি দিয়েছে। উল্লেখ্য, এই প্রতিশ্র“তির কোনোটাই কারো উপর বাধ্যতামূলক নয়। মার্কেলের সবচেয়ে শক্ত যুক্তি হলো, ইউরোপীয় সরকারগুলো যদি এখনই বাজেট ঘাটতি এবং সরকারী ঋণের লাগাম টেনে না ধরে, তাহলে বেসরকারী বিনিয়োগকারীরা সরকারের ঋণের মূল্য বাড়িয়ে দিবে বহুগুন, যা মাত্র কিছু দিন আগে ঘটে গেলো গ্রীসে। মার্কেল অনুসারীদের বক্তব্য হলো – সরকারী বাজেট ঘাটতি না বাড়িয়ে, বেসরকারী খাতে ব্যাংক ও অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে উৎসাহিত করা উচিৎ যাতে তারা মূলধন বৃদ্ধি করে ব্যক্তি ও ব্যবসা খাতে বিনিয়োগকারীদের সহজ শর্তে ও স্বল্প সুদে ঋণ দান অব্যাহত রাখে। যেহেতু অর্থনীতির পুনরূদ্ধার একেক দেশে একেক রকম হচ্ছে, তাই বজেট ঘাটতিও একেক জায়গায় একেক রকম হওয়াই বাঞ্ছণীয়। মার্কেল স্বকণ্ঠে ঘোষনা দেন তাঁর দেশের বাজেট ঘাটতি তিনি বছরে ১২.৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার হারে কমিয়ে আনবেন।

সরকারের খরচ কমানো ও বাজেট সংকোচনের সময় সীমা বেঁধে দেওয়ার ব্যাপারে, মার্কিন প্রসিডেন্ট – বারাক ওবামা, জাপানের প্রধান মন্ত্রী – নাওতো কান, এবং ভারতের প্রধান মন্ত্রী – মনমোহন সিংএর কড়া আপত্তি ছিলো। তাদের যুক্তি – যেহেতু বিশ্ব অর্থনৈতিক পুনরূদ্ধারের শক্তি ও গতি দূর্বল, তাই সব সরকার যদি এক যোগে এখনই সংকোচিত রাজস্ব নীতি গ্রহন করে, তাহলে অর্থনীতি ফের মন্দার কবলে পড়ে যেতে পারে। আর এরকম হলে বিশ্ব মন্দা মহামন্দায় রূপ নেওয়ার আশংকা থেকে যায়। ঘাটতি কমানোর ব্যাপারে তাদের যতটা না অপত্তি তার চেয়ে বেশি অপত্তি সময় সীমা বেঁধে দেওয়ার জন্য। মার্কেলদের সমালোচনায় ব্রাজিলের অর্থ মন্ত্রী – গীডো ম্যান্টেগা বলেছেন, বাজেট ঘাটতি কী হারে কমানো হবে (দ্রুত না আস্তে আস্তে) তার সিদ্ধান্ত কে এবং কীভাবে দেবে। কারন বাজেট ঘাটতি দ্রুত কমাতে হলে সরকারী খরচ কমাতে হবে দ্রুত, যা সহজেই অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা অর্জনকে ঝুকির মধ্যে ফেলে দিতে পারে।

মার্কেল সমর্থকরা অবশ্য বলছেন জি-২০ ভুক্ত সব দেশের অবস্থা এক রকম নয়, তাই সবার অর্থনৈতিক নীতিও এক ধরনের হওয়া উচিৎ নয়। যেমন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মাথাপিছু গড় আয় যেখানে ৪,৬০০ ডলার সেখানে ভারতের মাথাপিছু গড় আয় মাত্র ৩,১০০ ডলার। তাই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যেভাবে ঘাটতি কমাবে ভারতকে সেভাবে কমাতে হবে না। উপরন্তু ভারতের প্রবৃদ্ধি যেখানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রর তিন গুনের চেয়ে বেশি, সেখানে ভারতের ঘাটতি আর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ঘাটতির মানেও এক হতে পারে না।

জি-২০ নেতৃবৃšদ তাদের ঘোষনায়, একদিকে বলছেন বিশ্বের অর্থনৈতিক পুনরূদ্ধার দূর্বল এবং কোথাও যথেষ্ট পরিমান কর্মসংস্থান সৃষ্টি হচ্ছে না ফলে অদূর ভবিষ্যতে বেসরকারী খাতে চাহিদা সম্প্রসারনের সম্ভাবনা ক্ষীণ। আবার অন্যদিকে সরকারের খরচ এবং বাজেট ঘাটতি কমানোর জন্য সময়সীমা বেঁধে দিচ্ছেন। সামষ্টিক অর্থনীতির তত্ত্ব অনুযায়ী, এ দুটি অবস্থান পরষ্পর বিরোধী এবং সাংঘর্ষিক। এই পরিপ্রেক্ষিতে আমেরিকার প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক, নিউ ইউর্ক টাইমসের কলামনিস্ট, ও নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ পল ক্রুগম্যান ওবামার সাথে সুর মিলিয়ে বলেছেন, অসময়ে উন্নত দেশগুলো একযোগে সরকারী খরচ কমালে বিশ্ব অর্থনীতির পুনরূদ্ধার মারাত্বক চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে। ফের মন্দায় আক্রান্ত না হলেও দূর্বল পুনরূদ্ধারে কোথাও পর্যাপ্ত পরিমান কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে না। ক্রুগম্যান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরে ওবামার সাম্প্রতিক কংগ্রেসে পাশ হওয়া স্বাস্থ্য সেবা আইনের বিরোধী। তাঁর মতে এটা বজেট ঘাটতি বাড়াবে কিন্তু কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে না। ক্রুগম্যান আরো বলেছেন, ওবামা দ্বিতীয় প্রনোদনা প্যাকেজ না দিলে যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান পুনরূদ্ধার কর্মসংস্থানহীন আছে এবং এভাবেই থাকবে। তবে মার্কিন কংগ্রেসে দ্বিতীয় প্রনোদনা প্যাকেজ পাশ করানোর মত সমর্থন প্রেসিডেন্ট ওবামার নেই। আই.এম.এফ. এর হিসেব অনুযায়ী আমেরিকায় এবছরের ৩.৩ শতাংশের বিপরীতে ২০১১ সালে প্রবৃদ্ধি হবে ২.৯ শতাংশ। আর ইউরো অঞ্চলে এবছরের ১.০ শতাংশের বিপরীতে ২০১১ সালে প্রবৃদ্ধি হবে ১.৩ শতাংশ। গ্রীস এখনই মন্দায় আক্রান্ত, স্পেন এবং পর্তুগাল মন্দা ঠেকানোর জন্য প্রানান্তকর চেষ্টা করছে। ফ্রান্স, জার্মেনী, এবং ইংল্যান্ডে সংকোচিত রাজস্ব নীতির জন্য প্রবৃদ্ধি কম হওয়ার কথা।

আন্তর্জাতিক মূদ্রা তহবিলও ক্রুগম্যানের সাথে একমত পোষন করে। আই.এম.এফ. মনে করে, বছরের বাকি সময় এবং আগামী বছরে ইউরোপ তার প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে ব্যর্থ হবে। কারন হিসেবে দেখিয়েছে, গ্রীক ও স্পেনের ঋণ সংকট এবং অন্যান্য ইউরোপীয় দেশের সরকারী খরচের ব্যাপারে অতি সাবধানতা। এখানেই শেষ নয়। ইউরোপ এবং আমেরিকার দূর্বল পুনরূদ্ধার, কর্মসংস্থানের অভাব, বেসরকারী খাতে চাহিদা সম্প্রসারনের স্বল্পতা হেতু চীন এবং ভারত সহ সব কটা উন্নয়নশীল ও উদীয়মান অর্থনীতিতে, প্রবৃদ্ধি আশানুরূপ হবে না। কারন উন্নয়নশীল দেশের শ্রমিকরা যে পরিমানে আয় এবং সঞ্চয় করে, সে পরিমান ব্যয় করে না। তাই তারা দেশীয় চাহিদা সম্প্রসারন করতে পারে না। এম.আই.টি.র অধ্যাপক রোনাল্ড কুর্টজ মনে করেন, ইউরোপ এবং আমেরিকায় যাই হউক না কেন, চীনের পক্ষে আগামী বছর ১১.৯ শতাংশ হারে প্রবৃদ্ধি অব্যাহত রাখা কোনো অবস্থাতেই সম্ভব নয়। মিতাল স্টীল গ্র“পের ইন্দোনেশিয়া ইউনিটের ম্যানেজিং ডিরেক্টর বি.পি. বঙ্কো বলেছেন, চীনে প্রবৃদ্ধিতে নিু গতির আলামত শুরু হয়ে গেছে। তিন মাস আগে যেখানে কারখানায় ক্যাপাসিটি ব্যবহার ছিলো ৯০ শতাংশ, এখন সেটা ৭০ শতাংশে নেমে এসেছে। এবছরের প্রথম ছয় মাসে চীনের প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১১.৯ শতাংশ, শেষের ছয় মাসে প্রবৃদ্ধি ধরা হয়েছে মাত্র ৯.০ শতাংশ। এছাড়া চীন জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে কথা দিয়ে এসেছে – আস্তে আস্তে চীনা মূদ্রা ইউয়ানের মূল্য বৃদ্ধি করবে, ফলে প্রবৃদ্ধির হার ৯.০ শতাংশের উপরে ওঠার সম্ভাবনা একেবারেই নেই। বরং আগামীতে আরও কম হওয়ার আশংকা রয়েছে। আন্তর্জাতিক মূদ্রা তহবিলের অর্থনীতিবিদ – ডমিনিক স্ট্রোস-কান মনে করেন বিশ্ব অর্থনীতির দ্বিতীয় বারের মত মন্দায় ফিরে যাওয়ার আশংকা খুবই ক্ষীণ। জে.পি. মরগান চীফ ইকোনমিস্ট ব্র“স ক্যাসম্যান বিশ্ব অর্থনীতির দ্বিতীয় বারের মত মন্দায় ফিরে যাওয়ার সম্ভাবনা হিসেব করে বের করেছেন মাত্র ০.১৫।

ইনস্টিটিউট অফ ইন্টারন্যাশন্যাল ফাইন্যান্স এবং জে.পি. মর্গান বিশেষজ্ঞদের মতে ইউরোপের বাজেট সংকোচন এবং আমেরিকায় ভোক্তাদের আস্থা ঘাটতির জন্য আগামী বছর বিশ্ব অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি আই.এম.এফ. প্রক্ষালিত ৪.৩ শতাংশ থেকে কম হবে। তবে কারো কারো মতে, ইউরোপের অর্থনীতি সংকোচিত নাও হতে পারে, কারন গতবছরের তুলনায় ইউরোর মূল্যমান হ্রাস পেয়েছে ১৭ শতাংশ। তাই বর্ধিত রপ্তানীর মাধ্যমে ইউরোপ তার প্রবৃদ্ধির হার ধরে রাখতে সক্ষম হলে হতেও পারে। এবং এর আলামত ভালই দেখা যাচ্ছে। ইউরোর মূল্যমান হ্রাসের ফলে ফা্েরন্সর পিউগট সিট্রোয়েন গাড়ীর চাহিদা গত বছরের তুলনায় এবছরের প্রথম ছয় মাসে বেড়েছে ১৭ শতাংশ।

জাপানের অবস্থা খুব একটা ভালো নয়। প্রনোদনা প্যাকেজ এবছর শেষ হয়ে আসবে। শেয়ার বাজার দূর্বল। বাজেট ঘাটতি কমাবার জন্য সরকার জাতীয় বিক্রয় কর ৫ থেকে ১০ শতাংশে উন্নিত করেছে। এসব সংকোচন নীতির কারনে এবছরের ২.৪ শতাংশের বিপরীতে আগামী বছর জাপানের প্রবৃদ্ধি হবে মাত্র ১.৮ শতাংশ। ভারতের অবস্থাও তথৈবচ। এবছরের ৯.০ শতাংশের বিপরীতে আগামী বছর প্রবৃদ্ধি হবে মাত্র ৮.৪ শতাংশ। তবে ভারত আশা করছে ২০১২তে তার প্রবৃদ্ধি আবার ৯.০ শতাংশে ফিরে আসবে। সরকারী বাজেট সংকোচনের ফলে, ইংল্যান্ডের প্রবৃদ্ধিতে শ্লথ গতি দেখা যাচ্ছে। এবছর প্রথম কোয়ার্টারে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ০.৯ শতাংশ। দ্বিতীয় কোয়ার্টরে তা কমে হয়েছে মাত্র ০.৪ শতাংশ। আগামী বছর মন্দা অবস্থায় ফিরে যাওয়ার আশংকা উড়িয়ে দেওয়া যায় না। পরিশেষে এটুকু বলা যায়, আগামী বছর বিশ্ব অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি এবছরের তুলনায় বেশি হওয়ার চেয়ে কম হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি।

লেখক: আবু এন. এম. ওয়াহিদ; অধ্যাপক – টেনেসী স্টেইট
ইউনিভার্সিটি; এডিটর – জার্নাল অফ ডেভোলাপিং এরিয়াজ

Previous Post

লুকিয়ে পড়া বই

Next Post

বিশ্বরোড মোড়ে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি এলাকাবাসীর

Next Post

বিশ্বরোড মোড়ে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি এলাকাবাসীর

Discussion about this post

Plugin Install : Widget Tab Post needs JNews - View Counter to be installed
  • Trending
  • Comments
  • Latest

কুয়েতে বাংলাদেশ দূতাবাসের ঠিকানা এবং টেলিফোন

গর্ভাবস্থায় ভাল ভাল বই পড়া উচিত

অধ্যক্ষ গোলাম সারোয়ার সাঈদীর মৃত্যু

আড়াইবাড়ি পীর পরিবারের সম্পর্কে জানতে পড়তে পারেন

শোক বার্তা

শোক বার্তা

লুকিয়ে পড়া বই

“আরব দেশ ও জাতি :উৎস এবং মহাযুদ্ধের উত্তরাধিকার”

কুয়েতে বাংলাদেশ কুরআন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র এর উদ্দ্যোগে সুধীজনের সম্মানার্থে বিশেষ ইফতার মাহফিল

চাকরী সম্পর্কে তথ্য দিতে নতুন ওয়েবসাইট করছে কানাডা সরকার

বাংলাদেশ দূতাবাস, কুয়েত এর হেল্প লাইন এর সাহায্য নিন

অনুমোদনের অপেক্ষায় আরো ১৩ টিভি

কুয়েতের শ্রম বাজার পুনরায় উন্মুক্তকরণে কুয়েতস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসের কার্যক্রম

কুয়েতের শ্রম বাজার বাংলাদেশের কর্মীদের জন্য পুনরায় উন্মুক্ত হওয়া প্রসঙ্গে

কুয়েতে ফিলিপাইন দূতাবাস ২০২৫ সালের নির্বাচনে ভোটারদের অংশগ্রহণ বাড়ানোর জন্য অনলাইন ভোটিং শুরু করেছে

কুয়েতে ফিলিপাইন দূতাবাস ২০২৫ সালের নির্বাচনে ভোটারদের অংশগ্রহণ বাড়ানোর জন্য অনলাইন ভোটিং শুরু করেছে

কুয়েতে বৈশাখী উৎসবে প্রবাসীদের উচ্ছাস

কুয়েতে বৈশাখী উৎসবে প্রবাসীদের উচ্ছাস

কুয়েতে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে জমকালো সংবর্ধনা

কুয়েতে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে জমকালো সংবর্ধনা

কুয়েত প্রবাসী চিত্রশিল্পীর মৃত্যূতে শোক সভা ও দোয়া মাহফিল

কুয়েত প্রবাসী চিত্রশিল্পীর মৃত্যূতে শোক সভা ও দোয়া মাহফিল

কুয়েতে রমজান শীর্ষক আলোচনা

রিয়েল বন্ডিং কুমিল্লার উদ্যোগে ইফতার মাহফিল

রিয়েল বন্ডিং কুমিল্লার উদ্যোগে ইফতার মাহফিল

❑ আর্কাইভ

May 2025
S S M T W T F
 12
3456789
10111213141516
17181920212223
24252627282930
31  
« Apr    

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ গাজী আবু হানিফ, ব্যবস্থাপনা সম্পাদক: শেখ জহির রায়হান, বিজ্ঞাপনঃ শাহ করিম

E-mail : banglarbarta7@gmail.com

মোবাইল : +48726143833 +880 1303211966, For Ad: +96566850744

© 2023 banglarbarta.com All Right Reserved. Designed and Developed by WEBSBD

No Result
View All Result
  • Home
  • শীর্ষ সংবাদ
  • দেশ
    • সারাদেশ
      • ব্রাহ্মণবাড়িয়া
  • বিশ্ব
  • প্রবাস
    • কুয়েত
    • দূতাবাস
  • প্রযুক্তি
  • বিনোদন
  • ভিন্ন খবর
  • শোক সংবাদ
  • সাহিত্য
    • কবিতা
    • গল্প
  • ভিডিও
  • English

© 2023 banglarbarta.com All Right Reserved. Designed and Developed by WEBSBD

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In

Add New Playlist