শেখ এহছানুলক হক খোকনঃ সমন্বিত আবৃত্তি চর্চা কেন্দ্র কুয়েত কর্তৃক কুয়েতস্থ তোয়াকাপ হোটেলের ভল রুমে ১৪১৯ বাংলা নববর্ষের আনন্দ উৎসব উপলক্ষে বৈশাখ আবৃত্তি ও বৈশাখী সম্মাননার আয়োজন করা হয়। সমন্বিত আবৃত্তি চর্চা কেন্দ্রের প্রধান সমন্বয়ক ও বিশিষ্ট প্রাবন্ধিক মোঃ আলী আযম এর শুভেচ্ছা বক্তব্য ও প্রবন্ধ পাঠ’র মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু হয়। উক্ত অনুষ্ঠান’র উদ্যোক্তা আবৃত্তিকার কামরুজ্জামান বাবুর উপস্থিতিতে কুয়েত’র বিভিন্ন স্তরের রাজনৈতিক, সামাজিক, কবি, সাহিত্যিক ও সাংবাদিকদের উপস্থিতি অনুষ্ঠানকে প্রাণবন্ত করে তোলে। অনুষ্ঠানের সম্মানিত অতিথিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন হাজী জোবায়ের আহমেদ বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব, মোঃ ইয়াকুব বুরে্যা প্রধান আজকের সুর্য্যদেয়, ড. ইকবাল বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব, ফয়েজ কামাল বিশিষ্ট সংগঠক ও রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, রবিউল আলম রবি সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা সংহতি পরিষদ, মাহফুজুর রহমান মাহফুজ সংগঠক ও বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব, মনিরুল ইসলাম ব্রাঞ্চ ম্যানেজা ইউ.এ.ই এক্সচেঞ্জ, আলী আব্দুল ওয়াহিদ বিশিষ্ট ব্যক্তি, আব্দুর রউফ মাওলা, সম্পাদক মরুলেখা কুয়েতসহ অনেকে। সমন্বিত আবৃত্তি চর্চা কেন্দ্রের সদস্য বিশিষ্ট আবৃত্তিকার কাজী মাহবুবুল ইসলাম লিটনের উপস্থাপনায় অনুষ্ঠানে আবৃত্তি করেন প্রেট্রিক গমেজ বিশিষ্ট আবৃত্তিকার, আবৃত্তি শিল্পী কামরুজ্জামান বাবু, কান্ত পথিক, শেখ এহছানুল হক খোকন, শাহ সুমন রাহাত, মাহমুদুর রহমান মাহমুদ, আল-আমীন রানাসহ অনেকে। অনুষ্ঠানে বৈশাখী ও নববর্ষ উপলক্ষে বক্তব্য রাখেন হাজী জোবায়ের আহমেদ, ড. ইকবাল, ফয়েজ কামাল, রবিউল আলম রবি, মোঃ ইয়াকুব, আব্দুর রউফ মাওলা, মাহফুজুর রহমান মাহফুজ, সাহাব উদ্দিনসহ বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ। সমন্বিত আবৃত্তি চর্চা কেন্দ্র কুয়েত কর্তৃক বৈশাখী সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠানে শেখ এহছানুল হক খোকনের সঞ্চালনায় মধ্য প্রাচ্যের বাংলাদেশী প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার অন্যতম অগ্রপথিক মঈন উদ্দিন সরকার সুমনকে এবং বাংলাদেশী পন্যের বাজার সম্প্রাসরনে অন্যতম প্রতিকৃত সাহাব উদ্দিনকে সমন্বিত আবৃত্তি চর্চা কেন্দ্র’র পক্ষথেকে দেওয়া হয় বৈশাখী সম্মাননা ১৪১৯ বঙ্গাব্দের। অনুষ্ঠানকে প্রাণবন্ত করতে আরো যাদের উপস্থিতি লক্ষ করা যায় তাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ রির্পোটার্স ইউনিটি, একুশে টিভি, আরটিভি, দেশ টিভি, বাংলাদেশ সাহিত্য পরিষদ, আজকের সুর্যোদয়, বাংলার বার্তা, অপরাধ চিত্র, প্রবাসী কণ্ঠ, দৈনিক ইয়াদ কুয়েত থেকে প্রকাশিত অন্যান্য পত্রিকার মধ্যে মরুলেখা, প্রবাস বাংলা, স্বদেশ, মদিনার পথে, বাংলাদেশ ইজ ইন কুয়েত অনলাইন, সাংস্কৃতিক সংগঠনের মধ্যে, ঋতুরাঙ্গা শিল্পী গোষ্ঠী, রংধনু সাংস্কৃতিক অঙ্গন, অংকুর শিল্পাঙ্গন, চৈতালী শিল্পী গোষ্ঠী, স্বরলিপি শিল্পী গোষ্ঠী, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক সংগঠন, চট্টগ্রাম সমিতি, জালালাবাদ সমিতি, কুমিল্লা প্রবাসী পরিষদ, বরিশাল সমিতি, বৃহত্তর নোয়াখালী এসোসিয়েশন, এশিয়া গোল্ডেন গ্র“প, রাধুনী গিয়াসসহ অনেকে। সকল বক্তারা বৈশাখী সুখ দুঃখ, আনন্দ-বেদনার বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা রাখেন পাশাপাশি সমন্বিত আবৃত্তি চর্চা কেন্দ্র কুয়েত’র সৃজনশীল ও নতুনত্ব কর্মকান্ডের বিশেষ প্রমান করতে সক্ষম হয়েছে এবং সংস্কৃতিমনা ব্যক্তিবর্গ এবং সকলের সহযোগীতা থাকলে কবি, সাহিত্যিক, লেখক, সাংবাদিক ও আবৃত্তিকারদের দিয়ে দেশ ও জাতি তার সত্বাকে আরো নতুন মোড়কে সম্মানিত স্থানে দাঁড় করাতে পারবেন বলে ব্যক্ত করেন। আবৃত্তিকার কামরুজ্জামানের বক্ত্যেবের পর অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘটে।
Discussion about this post